দুই মাথা, চার চোখ দুই নাকের বাছুর

গরুর বাছুরের প্রতীকী ছবি

দুই মাথা, চার চোখ, দুই নাক, দুই মুখ এবং দুই কান নিয়ে জন্ম হয়েছে একটি গরুর বাছুরের। যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি খামারে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি এই বাছুরের জন্ম হয়।

কসিনেড ব্রিউক্স ফার্মস এলএলসির মালিক এরিক এবং ডন ব্রিউক্স ফেসবুকে এক পোস্টে বলেন, বাছুরটির নাম রাখা হয়েছে ‘ডিউক্স ফেস’ ফরাসি ভাষায় ডিউক্সের অর্থ হলো দুই। এ ধরনের বাছুরের জন্মের সম্ভাবনা ৪০ কোটিতে একটি।

ডন ব্রিউক্স বলেন, ‘আমরা জানি, এই বাছুরটির আয়ু হয়তো খুব বেশি নয়। হয়তো সেটা অল্প কয়েকটা দিন। অনেক প্রতিকূলতাকে হার মানিয়ে জীবিত জন্ম নিয়েছে বাছুরটি।’

অনেক বাছুর দুই মাথা নিয়ে জন্ম নেয়। এদের মধ্যে কোনোটি কয়েক ঘণ্টা বা কয়েক দিন বেঁচে থাকে। রিপলি’স বিলিভ ইট অর নট–এর তথ্যমতে, দুই মাথা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সময় ৪০ দিন বেঁচে ছিল একটি বাছুর।

ডিউক্স ফেসের বয়স আট দিন (৭ মার্চ পর্যন্ত)। বেশ কয়েকজন পশুচিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে এটির অবস্থা ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যাচ্ছে।

প্রথম দিকে মাথা তুলতে কষ্ট হলেও এখন সে পারছে। বাছুরটি এখনো নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারছে না। তাই মায়ের দুধও পান করতে পারছে না। এখন তাকে বোতলে দুধ দেওয়া হচ্ছে।

ব্রিউক্স বলেন, ‘ডিউক্সের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং মঙ্গলের স্বার্থে আমরা কোনো দর্শনার্থীকে বা গণমাধ্যমকে তার কাছে যেতে দিচ্ছি না।’ আরেক ফেসবুক পোস্টে ব্রিউক্স বলেন, ‘আমরা একে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছি। সে অনেক প্রতিকূলতা পেরিয়ে এসেছে। সময়ই বলে দেবে তার ভাগ্যে কী আছে।’

দুই মাথা, চার চোখ, দুই নাক, দুই মুখ এবং দুই কান নিয়ে জন্ম হয়েছে একটি গরুর বাছুরের। যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি খামারে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি এই বাছুরের জন্ম হয়।

কসিনেড ব্রিউক্স ফার্মস এলএলসির মালিক এরিক এবং ডন ব্রিউক্স ফেসবুকে এক পোস্টে বলেন, বাছুরটির নাম রাখা হয়েছে ‘ডিউক্স ফেস’ ফরাসি ভাষায় ডিউক্সের অর্থ হলো দুই। এ ধরনের বাছুরের জন্মের সম্ভাবনা ৪০ কোটিতে একটি।

ডন ব্রিউক্স বলেন, ‘আমরা জানি, এই বাছুরটির আয়ু হয়তো খুব বেশি নয়। হয়তো সেটা অল্প কয়েকটা দিন। অনেক প্রতিকূলতাকে হার মানিয়ে জীবিত জন্ম নিয়েছে বাছুরটি।’

অনেক বাছুর দুই মাথা নিয়ে জন্ম নেয়। এদের মধ্যে কোনোটি কয়েক ঘণ্টা বা কয়েক দিন বেঁচে থাকে। রিপলি’স বিলিভ ইট অর নট–এর তথ্যমতে, দুই মাথা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সময় ৪০ দিন বেঁচে ছিল একটি বাছুর।

ডিউক্স ফেসের বয়স আট দিন (৭ মার্চ পর্যন্ত)। বেশ কয়েকজন পশুচিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে এটির অবস্থা ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যাচ্ছে।

প্রথম দিকে মাথা তুলতে কষ্ট হলেও এখন সে পারছে। বাছুরটি এখনো নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারছে না। তাই মায়ের দুধও পান করতে পারছে না। এখন তাকে বোতলে দুধ দেওয়া হচ্ছে।

ব্রিউক্স বলেন, ‘ডিউক্সের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং মঙ্গলের স্বার্থে আমরা কোনো দর্শনার্থীকে বা গণমাধ্যমকে তার কাছে যেতে দিচ্ছি না।’ আরেক ফেসবুক পোস্টে ব্রিউক্স বলেন, ‘আমরা একে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছি। সে অনেক প্রতিকূলতা পেরিয়ে এসেছে। সময়ই বলে দেবে তার ভাগ্যে কী আছে।’