ছবিতে প্লাস্টিক রিসাইকেলিং

>বাংলাদেশের পরিবেশ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রতিদিন প্রায় ২৪ হাজার টন বর্জ্য তৈরি হয়। এর মধ্যে ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ প্লাস্টিক, যার পরিমাণ ১ এক হাজার ৭০০ টন। এই প্লাস্টিক বর্জ্যের মাত্র ৫০ শতাংশ রিসাইকেল করা হয়। রিসাইকেল মানে প্লাস্টিকের বর্জ্য গলিয়ে নতুন প্লাস্টিকে রূপান্তর করা। সব প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহারযোগ্যও নয়। রাজধানীর লালবাগ, হাজারীবাগ ও রায়েরবাজার বেড়িবাঁধ এলাকায় রয়েছে এর অনেক কারখানা। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য আসে এসব কারখানায়। সেগুলো বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় পুনর্ব্যবহারের উপযোগী করা হয়। পুনর্ব্যবহারের উপযোগী প্লাস্টিক চীনসহ বেশ কিছু দেশে রপ্তানি করা হয়। হাজারীবাগ থেকে রোববারের ছবি।
প্লাস্টিক বর্জ্যের স্তূপ। শ্রমিকেরা এসব বর্জ্য থেকে পুনর্ব্যবহারের উপযোগী প্লাস্টিক সংগ্রহ করেন।
প্লাস্টিক বর্জ্যের স্তূপ। শ্রমিকেরা এসব বর্জ্য থেকে পুনর্ব্যবহারের উপযোগী প্লাস্টিক সংগ্রহ করেন।
এসব কারখানায় নারী শ্রমিকের সংখ্যা বেশি।
এসব কারখানায় নারী শ্রমিকের সংখ্যা বেশি।
শাহিদা তিন বছর ধরে প্লাস্টিক রিসাইকেল কারখানায় কাজ করছেন।
শাহিদা তিন বছর ধরে প্লাস্টিক রিসাইকেল কারখানায় কাজ করছেন।
প্লাস্টিকের এসব বোতল ছোট ছোট টুকরা করা হবে।
প্লাস্টিকের এসব বোতল ছোট ছোট টুকরা করা হবে।
প্লাস্টিক বোতল দিয়ে এমন একটি বস্তা ভরার বিনিময়ে একজন শ্রমিক ৫০ টাকা মজুরি পান।
প্লাস্টিক বোতল দিয়ে এমন একটি বস্তা ভরার বিনিময়ে একজন শ্রমিক ৫০ টাকা মজুরি পান।
কারখানা থেকে প্রক্রিয়াজাত প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
কারখানা থেকে প্রক্রিয়াজাত প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।