বায়ুদূষণ–তাপমাত্রা কমাতে গবেষণা: ঢাকা উত্তর সিটির সঙ্গে ৩ প্রতিষ্ঠানের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

বায়ুদূষণ ও তাপমাত্রা কমাতে গবেষণার মাধ্যমে কারণ ও সম্ভাব্য প্রতিকার খুঁজে বের করতে তিনটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে ডিএনসিসিছবি: ক্যাপসের সৌজন্যে

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অধীন এলাকায় বায়ুদূষণ ও তাপমাত্রা কমাতে গবেষণার মাধ্যমে কারণ ও সম্ভাব্য প্রতিকার খুঁজে বের করতে তিনটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে ডিএনসিসি। সংস্থা তিনটি হলো বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস), ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ ও ঢাকা নর্থ কমিউনিটি টাউন ফেডারেশন।

বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর গুলশান-২ নগর ভবনের সভাকক্ষে বায়ুদূষণ ও তাপমাত্রা কমাতে গবেষণা কার্যক্রমের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়নে তিনটি প্রতিষ্ঠান আগামী এক বছরে ‘বেজলাইন স্টাডি অন দ্য রোল অব ভেজিটেশন ইন রিডিউসিং টেম্পারেচার অ্যান্ড এয়ার পলিউশন: আ স্টাডি ইন ইনফরমাল সেটেলমেন্ট অব ঢাকা নর্থ সিটি করপোরেশন’ শীর্ষক গবেষণাটি করবে। সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে ক্যাপসের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার গবেষণা কার্যক্রমটির ওপর ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন।

সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন ডিএনসিসি প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার, ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের ন্যাশনাল ডিরেক্টর সামিউল সুরেশকুমার বার্ট এবং ঢাকা নর্থ কমিউনিটি টাউন ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট নাসরিন আক্তার।

অনুষ্ঠানে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম বলেন, ঢাকা শহরে তাপমাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে পাশাপাশি বর্তমানে ঢাকার বায়ুদূষণ অনেক বেশি। ডিএনসিসি ইতিমধ্যে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করেছে। তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে ও বায়ুদূষণ রোধে এ গবেষণা  ভূমিকা রাখবে তিনি আশাবাদী।

ডিএনসিসির প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মাকসুদ হাসেমের সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান, ডিএনসিসির বিভাগীয় প্রধান এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা