প্রথম আলোর প্রীতিসমাবেশে বিশিষ্ট অতিথিরা
প্রথম আলোর ২৭তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু হোটেল মিলনায়তনে সুহৃদ, শুভাকাঙ্ক্ষী, প্রিয়জনদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হলো এক প্রীতিসমাবেশ। এই মিলনমেলায় অতিথি হয়ে এসেছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবী, শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, নারীনেত্রী, শিল্প-সাহিত্যের গুণীজন, পদস্থ সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক, আইনবিদ ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে এসেছিলেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন ও সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। এসেছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন।
বিশিষ্টজন
ড. কামাল হোসেন, অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান, সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইদুজ্জামান, ড. হামিদা হোসেন, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা গীতি আরা সাফিয়া চৌধুরী, ফারুক সোবহান, ডা. সারওয়ার আলী, বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ, অধ্যাপক আইনুন নিশাত, মেজর জেনারেল (অব.) আ ন ম মুনীরুজ্জামান, অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, আবুল খায়ের, অধ্যাপক সেলিম জাহান, শাহীন আনাম, পারভীন মাহমুদ, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, নাসির আলী মামুন, সঞ্জীব দ্রং, মহিউদ্দিন আহমদ, সারা হোসেন, মোস্তফা কে মুজেরি, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, মোস্তাফিজুর রহমান, খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, আসিফ সালেহ, ডা. খায়রুল ইসলাম, নাজিয়া জাবীন, আহমেদ এহসানূর রহমান, অধ্যাপক মোহিত কামাল, অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক মেখলা সরকার, আফসানা বেগম, কানিজ আলমাস খান, গওহার নঈম ওয়ারা, ইরাম মরিয়ম, মহুয়া রউফ, আলতাফ পারভেজ, তাসলিমা আখতার, কল্লোল মোস্তফা, রাশেদ রাহম।
রাজনীতিক
বিএনপির সালাহউদ্দিন আহমদ, রুহুল কবির রিজভী, আবদুল আউয়াল মিন্টু, মওদুদ হোসেন আলমগীর, জহির উদ্দীন স্বপন, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) আন্দালিভ রহমান পার্থ, এবি পার্টির মজিবুর রহমান, গণ অধিকার পরিষদের নুরুল হক ও রাশেদ খান, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আরিফুল ইসলাম আদীব, তাসনিম জারা, আবদুল হান্নান মাসউদ, মীর আরশাদুল হক ও মুশফিক উস সালেহীন।
ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা ও ব্যাংকার
মাহবুবুর রহমান, এ কে আজাদ, মোস্তফা কামাল, কুতুবউদ্দিন আহমেদ, আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ, সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, সৈয়দ আলতাফ হোসাইন, কাজী জাহেদুল হাসান, আবদুল মুক্তাদির, নিহাদ কবির, হোসেন খালেদ, সবুর খান, আশরাফ আহমেদ, তানভীরুল হক প্রবাল, রাফেজ আলম চৌধুরী, ফজলুল হক, এস এম নুরুল হক, মো. রোকনুজ্জামান, রবিউল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, মাহির আলি খান, জিল্লুল করিম, মাসিদ রহমান, সৈয়দ এস কায়সার কবির, নুরুন নেওয়াজ সেলিম, সাদিউজ্জামান, এফ আর খান, মালিক মোহাম্মদ সাঈদ, লিয়াকত আলী, হাসান জাফর চৌধুরী, আশিস চক্রবর্ত্তী, সুব্রত রঞ্জন দাস, রেজাউল করিম, মুন্নুজান নার্গিস, রেজাউল হাসান, শাহ মাসুদ ইমাম, দীপাল আবিক্রিআমা, জালালউদ্দিন, জাফর উদ্দিন সিদ্দিকি।
ব্যাংকারদের মধ্যে ছিলেন আবুল কাশেম মো. শিরিন, মোহাম্মদ আলী, মাসরুর আরেফিন, আলমগীর হোসেন, মাহবুব উর রহমান, সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, নাসের এজাজ বিজয়, মো. রাফাত উল্লা খান, মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ, রেদোয়ান শামস, এম জামাল উদ্দিন, সৈয়দ কামাল, আহসান জামান চৌধুরী, সৈয়দ মনসুর মোস্তফা, আহসান-উজ জামান, আনোয়ার উল ইসলাম, কামাল কাদীর এবং সাবেক ব্যাংকার নাজনীন সুলতানা।
পদস্থ কর্মকর্তা
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, এনবিআরের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান, পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম, বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান, ডিএমপির কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী, র্যাবের মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান, পুলিশের বিশেষ শাখার প্রধান ও অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. গোলাম রসুল, সিআইডির অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক রায়হান উদ্দিন খান, কারা অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক (প্রিজনস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন, র্যাবের পরিচালক (গণমাধ্যম) উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী, এআইজি (জনসংযোগ) এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন, ডিএমপি তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার মো. ইবনে মিজান, ডিএমপি গুলশান বিভাগের উপকমিশনার তারেক মাহমুদ। এসেছিলেন সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ নুরুল হুদা।
কূটনীতিক
বাংলাদেশে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল মারিয়া সিসতিয়াগা ওচহোয়া ডি চিনচিত্রু, ইতালির রাষ্ট্রদূত অ্যান্তোনিও আলেসান্দ্রো, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেতো রিংলি, ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা, কসোভোর রাষ্ট্রদূত লুলজিম প্লানা, আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত আবদেলউহাব সাইদানি, সিঙ্গাপুরের কনসাল মিচেল লি। এ ছাড়া আইএলওর এদেশীয় পরিচালক ম্যাক্স টুনন, বিমসটেকের মহাসচিব ইন্দ্রমণি পান্ডে এবং আইসিআরসির মিশন–প্রধান নিকোলাস ফ্ল্যারি উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে যোগ দেন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, যুক্তরাজ্যের কূটনীতিকেরা।
শিক্ষক-উপাচার্য
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য সায়মা হক বিদিশা, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য সাঈদ ফেরদৌস, অধ্যাপক সৈয়দ আজিজুল হক, অধ্যাপক লাফিফা জামাল, অধ্যাপক রুমানা হক, অধ্যাপক কাজী মারুফুল ইসলাম, অধ্যাপক নুরুল ইসলাম, অধ্যাপক আহমেদ আবদুল্লাহ জামাল, অধ্যাপক তারিক মনজুর, মোশাহিদা সুলতানা, সাইফ নোমান খান, ব্রাদার লিও পেরেরা, কুদরত-ই-হুদা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যদের মধ্যে ছিলেন অধ্যাপক পারভীন হাসান, অধ্যাপক কামরুল আহসান, অধ্যাপক সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার, অধ্যাপক ইঞ্জিনিয়ার আইয়ুব নবী খান, অধ্যাপক এম আর কবির, অধ্যাপক মো. আখতার হোসেন খান ও অধ্যাপক এম মোফাজ্জল হোসেন।
সংস্কৃতিজন
রামেন্দু মজুমদার, ফেরদৌসী মজুমদার, দিলারা জামান, আবুল হায়াত, লুভা নাহিদ চৌধুরী, আব্দুন নূর তুষার, এনামুল করিম নির্ঝর, ত্রপা মজুমদার, আজমেরী হক বাঁধন, মেহজাবীন চৌধুরী, দিলশাদ নাহার কনা, তাসনিয়া ফারিণ, রায়হান রাফি এবং শিল্পী মনিরুল ইসলাম, শহীদ কবীর, মাহবুবুর রহমান, তৈয়বা বেগম লিপি, আনিসুজ্জামান সোহেল।
গণমাধ্যম
ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম, মানবজমিন–এর প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, কালের কণ্ঠ সম্পাদক ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ, ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস–এর সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ, সমকাল সম্পাদক শাহেদ মুহাম্মদ আলী, বণিক বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, আজকের পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক কামরুল হাসান, সাংবাদিক আশা মেহরীন আমিন, রেজোয়ানুল হক, জাফর সোবহান ও জ ই মামুন।
ক্রীড়াঙ্গন
প্রতাপ শংকর হাজরা, জোবেরা রহমান লিনু, নিয়াজ মোরশেদ, আকরাম খান, আতহার আলী খান, হাবিবুল বাশার, মামুনুল ইসলাম, দুলাল মাহমুদ প্রমুখ।