ব্রয়লার মুরগির দাম না কমলে আমদানির পরামর্শ এফবিসিসিআইয়ের

এক মাসে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ১০০ টাকা কীভাবে বাড়ে, সেই প্রশ্ন তুললেন দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
জসিম উদ্দিন বলেন, পোল্ট্রি শিল্প যদি সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে, তাহলে তাদের সুরক্ষা দেওয়া বন্ধ করে দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনে উন্মুক্ত করে দিতে হবে মাংস ও ডিম আমদানি। এ বিষয়ে পোল্ট্রি শিল্পের উদ্যোক্তাদের সঙ্গে আমরা কথা বলব। তাঁদের যদি উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়, তাহলে আমরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে কয়েক মাসের জন্য মাংস ও ডিম আমদানির সুযোগ দেওয়ার অনুরোধ করব। তত দিনে দেশে দাম কমে আসবে।

রাজধানীর মতিঝিলে আজ বৃহস্পতিবার এফবিসিসিআই কার্যালয়ে বিভিন্ন বাজার কমিটি ও পণ্যভিত্তিক ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন সংগঠনটির সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। যদিও সভায় পোল্ট্রি শিল্পের কোনো ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতা উপস্থিত ছিলেন না।

গরুর মাংসের দাম নিয়েও কথা বলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, দুবাইয়ে গরুর মাংসের দাম ৫০০ টাকা। তারা ব্রাজিলসহ অন্য দেশ থেকে আমদানি করে। তাদের (দুবাই) নিজের দেশে কোনো গরুর খামার নেই। ভোক্তাদের সুরক্ষা দিতে প্রয়োজনে গরুর মাংসও আমদানি করা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।