১৭তম নিবন্ধনের মৌখিক পরীক্ষা চলতি মাসের শেষে

১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষায় পাস করা ২৬ হাজার চাকরিপ্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা চলতি মাসের শেষে হতে পারে
ফাইল ছবি

১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষায় পাস করা ২৬ হাজার চাকরিপ্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা চলতি মাসের শেষে নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ)। এই পরীক্ষা নেওয়ার আগে যেসব প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন, সেই প্রস্তুতির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। সব কিছু ঠিক থাকলে এই মাসের শেষ সপ্তাহে মৌখিক পরীক্ষা শুরু হতে পারে।

মৌখিক পরীক্ষা শুরুর আগে নানা প্রস্তুতি নিতে হয়। যেমন পরীক্ষা নেওয়ার বোর্ড ঠিক করা, বোর্ডে কে কে থাকবেন, সেটি ঠিক করা, পরীক্ষার সেন্টার ঠিক করা এসব কাজ। সব ঠিক থাকলে ২৪ বা ২৫ সেপ্টেম্বর মৌখিক পরীক্ষা শুরু করার ইচ্ছা আছে
এনামুল কাদের খান, এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান
আরও পড়ুন
আরও পড়ুন

গত ৩০ আগস্ট রাতে ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এতে মোট উত্তীর্ণ হয়েছেন ২৬ হাজার ২৪২ জন। এর মধ্যে স্কুল-২ পর্যায়ের ২ হাজার ১০১ জন, স্কুল ও সমপর্যায়ের ১৯ হাজার ৯৫ জন এবং কলেজ ও সমপর্যায়ের ৫ হাজার ৪৬ জন।

এনটিআরসিএ ব্যবস্থাপনায় সপ্তদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার স্কুল-২ ও স্কুল পর্যায়ের ঐচ্ছিক বিষয়ের লিখিত পরীক্ষা ৫ মে এবং কলেজ পর্যায়ের ঐচ্ছিক বিষয়ের লিখিত পরীক্ষা ৬ মে অনুষ্ঠিত হয়
ফাইল ছবি

এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান এনামুল কাদের খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘মৌখিক পরীক্ষা শুরুর আগে আমাদের নানা প্রস্তুতি নিতে হয়। যেমন পরীক্ষা নেওয়ার বোর্ড ঠিক করা, বোর্ডে কে কে থাকবেন, সেটি ঠিক করা, পরীক্ষার সেন্টার ঠিক করা এসব কাজ। এই কাজগুলো এগিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে। সব কিছু ঠিক থাকলে ২৪ বা ২৫ সেপ্টেম্বর মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া শুরু করার ইচ্ছা আছে।’

আরও পড়ুন

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) ব্যবস্থাপনায় সপ্তদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার স্কুল-২ ও স্কুল পর্যায়ের ঐচ্ছিক বিষয়ের লিখিত পরীক্ষা গত ৫ মে এবং কলেজ পর্যায়ের ঐচ্ছিক বিষয়ের লিখিত পরীক্ষা ৬ মে অনুষ্ঠিত হয়।

স্কুল-২ পর্যায়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৫ হাজার ৩৭৯ জন, স্কুল পর্যায়ে ৬২ হাজার ৮৬৪ জন এবং কলেজ পর্যায়ে ৭৩ হাজার ১৯৩ জনসহ মোট ১ লাখ ৫১ হাজার ৪৩৬ জন। তার মধ্যে পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৪ হাজার ৮২৫ জন।

আরও পড়ুন