ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি সুফিয়া কামাল হল ট্রাস্ট ফান্ড বৃত্তি, পেলেন ৬৩ জন ছাত্রী

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ ও বর্ষের ৬৩ জন ছাত্রীকে কবি সুফিয়া কামাল হল ট্রাস্ট ফান্ড বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। স্নাতক (সম্মান) পরীক্ষায় অসাধারণ ফলাফলের জন্য ১ জন ছাত্রী কবি সুফিয়া কামাল হল ট্রাস্ট ফান্ড স্বর্ণপদক এবং ১৫ জন ছাত্রী মেধাবৃত্তি লাভ করেছেন। বিভিন্ন বর্ষের ৪০ জন ছাত্রীকে সাধারণ বৃত্তি এবং সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমে পারদর্শিতার জন্য আটজন ছাত্রীকে সহপাঠ্যক্রম বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমদ খান ১০ নভেম্বর হল মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ছাত্রীদের হাতে বৃত্তির চেক তুলে দেন। কবি সুফিয়া কামাল হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. ছালমা নাছরীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সহ–উপাচার্য (প্রশাসন) ড. সায়মা হক বিদিশা এবং কোষাধ্যক্ষ ড. এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত একজন শিক্ষার্থী হলেন

থিয়েটার অ্যান্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগের মোসা. নাসরিন সুলতানা।

মেধাবৃত্তিপ্রাপ্ত ১৫ জন শিক্ষার্থী হলেন

জামিয়াত তানজিম (সংস্কৃত), তাসমিয়া বিনতে দিদার (বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি), আশিয়া খাতুন তামান্না (ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস), শামিমা নাসরিন (মার্কেটিং), তানিয়া আক্তার (ফিন্যান্স), ফাহারিয়া সুলতানা (ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস), তাসনিয়া আক্তার (পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট), আমরিনা ফাইরোজ (শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট), মানসুরা মঞ্জিল চৈতি (লোকপ্রশাসন), রিফা নাওয়ার ও মোসা. নুসরাত জাবিন ইরা (জিন প্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি), সাবিহা সুলতানা (উদ্ভিদবিজ্ঞান), লাবনী আক্তার (পরিসংখ্যান), সাদিয়া সিহাব সিনজি (গণিত) এবং শ্রাবণী সরকার (ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং)।

আরও পড়ুন

সাধারণ বৃত্তিপ্রাপ্ত ৪০ জন শিক্ষার্থী হলেন

প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা হলেন নিরুপমা রায় (পরিসংখ্যান গবেষণা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউট), মোসা. আনজুমানারা রাখি (পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট), আল সামিয়া রহমান ইমা (ভূতত্ত্ব), হৃদিতা ভৌমিক অর্ন (পরিসংখ্যান), মেরশাবুন হাসান আশরা (রসায়ন), মোসা. আকলিমা আক্তার তাজমুন (প্রাণিবিদ্যা), জিনিয়া জেরিন জেমি (প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান), সাদিয়া (অর্থনীতি), মোসা. আজমিন আক্তার (ফারসি ভাষা ও সাহিত্য), মালা সিকদার (সংস্কৃত), তিথি রানী মণ্ডল (দর্শন), নন্দিতা পাল (তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা), সুমাইয়া আনজুম হিমু (ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি) এবং জামিয়া আক্তার (আরবি)।

দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা হলেন মুন্নি খানম (উন্নয়ন অধ্যয়ন), মাসুমা আক্তার মিমি (শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন), ফারজানা বসরিন (আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট), সাবিকুন্নাহার সামান্তা (উদ্ভিদবিজ্ঞান), নুসরাত জেরিন রাফা (প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান), আদিবা মেহরিন (ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স), উম্মে হাবিবা বর্ষা (ভূতত্ত্ব), নুসরাত জাহান (ইংরেজি) এবং সালমা খানম আরজু (ইতিহাস)।

আরও পড়ুন

তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা হলেন ইসরাত জাহান অনন্যা (হিসাববিজ্ঞান), সাদিয়া আফরিন সায়ফা নেগাবান (আবহাওয়াবিজ্ঞান), খাদিজা আক্তার (ভূগোল ও পরিবেশ), মোসা. শিলা আক্তার (উদ্ভিদবিজ্ঞান), নাজমুন নাহার (প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান), মোসা. জান্নাতুল ফেরদৌস (মৎস্যবিজ্ঞান), মোসা. সুমি আক্তার (প্রাণিবিদ্যা), নুসরাত জাহান (বাংলা), জারিন আঞ্জুম তাসনিম (আইন), হাবিবা রহমান সঞ্চারী (রসায়ন), মোসা. রিমা খাতুন (পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট), আর্জিতা সূত্রধর (গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা) এবং দীপান্বিতা ভৌমিক (অর্থনীতি)।

চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা হলেন মিস শামীম আরা রিপা (মৎস্যবিজ্ঞান), লতা রানী (উদ্ভিদবিজ্ঞান), নাসরিন সুলতানা সেতু (অর্থনীতি) এবং সিদরাতুল মুনতাহা নায়না (আইন)।

সহপাঠ্যক্রম বৃত্তিপ্রাপ্ত আট শিক্ষার্থী হলেন

নুসরাত জাহান (অণুজীব বিজ্ঞান), ফারিহা নওশিন (ইংরেজি), কারিশমা আক্তার কথা (প্রাণিবিদ্যা), পুষ্পিতা বিশ্বাস (জিন প্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি), সুমি বিশ্বাস (উদ্ভিদবিজ্ঞান), তিথি রানী (সমাজবিজ্ঞান), জিকু আক্তার (দর্শন) এবং সৃজনি দে মন্দিরা (পদার্থবিজ্ঞান)।

আরও পড়ুন