পাস করবেন সব পরীক্ষার্থী

ফাইল ছবি

করোনাভাইরাসের কারণে এবারের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) বা সমমানের পরীক্ষা হবে না, সেই ঘোষণা আজ বুধবার জানিয়ে দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। তবে পরীক্ষার্থীর ফলাফল কী হবে সেটি ঠিক হবে তার জেএসসি ও এসএসসি এবং সমমানের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে। আগামী ডিসেম্বর এই মূল্যায়নের কাজটি করা হবে। আর এ পরীক্ষায় পাস করানো হবে সকল শিক্ষার্থীকেই।

প্রথম আলোকে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে  চেয়ারম্যান মু. জিয়াউল হক বলেন, ‘অবশ্যই সবাই পাস করবে। তবে ফলটা কী হবে সেটা নির্ভর করছে তার জেএসসি ও এসএসসির পরীক্ষার ফলাফলের ওপর।’

ফাইল ছবি

এর আগে আজ দুপুরে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষা সরাসরি গ্রহণ না করে ভিন্ন পদ্ধতিতে মূল্যায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এবারের এইচএসসি শিক্ষার্থীরা দুটি পাবলিক পরীক্ষা দিয়ে এসেছে। এদের জেএসসি ও এসএসসির ফলের গড় অনুযায়ী এইচএসসির ফল নির্ধারণ করা হবে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই মূল্যায়নের কাজটি করার জন্য একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি থাকবে। বিভাগ পরিবর্তনজনিত (যারা বিজ্ঞান থেকে মানবিক বা অন্য বিভাগ পরিবর্তন করেছে) কারণে যে সমস্যাটি হবে তা ঠিক করতেও বিশেষজ্ঞ কমিটি কাজ করবে। এই বিশেষজ্ঞ কমিটি নভেম্বর মাসে তাদের পরামর্শ বা মতামত দেবে। এরপর ডিসেম্বরে এই মূল্যায়নের ফল প্রকাশ করা হবে।

আরও পড়ুন

শিক্ষামন্ত্রীও আজ বলেছেন, মূল্যায়নের জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি বিভাগ পরিবর্তন করা শিক্ষার্থীদের বিষয়টি ঠিক করবে।

এ বছর ১৩ লাখের বেশি পরীক্ষার্থীর অংশ নেওয়ার কথা ছিল।

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ছিল ৭৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ। ফলাফলের সর্বোচ্চ সূচক জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪৭ হাজার ২৮৬ জন, যা মোট পরীক্ষার্থীর ৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
গত বছর মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৩ লাখ ৩৬ হাজার ৬২৯ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন ৯ লাখ ৮৮ হাজার ১৭২ জন।

আরও পড়ুন

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই মূল্যায়নের কাজটি করার জন্য একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি থাকবে। বিভাগ পরিবর্তনজনিত (যারা বিজ্ঞান থেকে মানবিক বা অন্য বিভাগ পরিবর্তন করেছে) কারণে যে সমস্যাটি হবে তা ঠিক করতেও বিশেষজ্ঞ কমিটি কাজ করবে। এই বিশেষজ্ঞ কমিটি নভেম্বর মাসে তাদের পরামর্শ বা মতামত দেবে। এরপর ডিসেম্বরে এই মূল্যায়নের ফল প্রকাশ করা হবে।

শিক্ষামন্ত্রীও আজ বলেছেন, মূল্যায়নের জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি বিভাগ পরিবর্তন করা শিক্ষার্থীদের বিষয়টি ঠিক করবে।