অধ্যায় ৩
বক্তব্যের ধরন অনুযায়ী বাক্যকে চার ভাগে ভাগ করা যায়।
১. বিবৃতিবাচক বাক্য: সাধারণভাবে কোনো তথ্য বা বিবরণ প্রকাশ করা হয় যেসব বাক্যে, সেগুলোকে বিবৃতিবাচক বাক্য বলে। যেমন: মানুষ ও প্রাণী অমর নয়।
২. প্রশ্নবাচক বাক্য: যেসব বাক্যে কোনো কিছু জানতে চাওয়া হয় বা জিজ্ঞাসা থাকে, সেগুলোকে প্রশ্নবাচক বাক্য বলে। যেমন: সুখ কোথায় পাব?
৩. অনুজ্ঞাবাচক বাক্য: যেসব বাক্যে আদেশ, উপদেশ, অনুরোধ, প্রার্থনা ইত্যাদি প্রকাশিত হয়, সেগুলোকে অনুজ্ঞাবাচক বাক্য বলে। যেমন: আমাকে সুখ এনে দাও।
৪. আবেগবাচক বাক্য: যেসব বাক্যে দেখে বা শুনে অবাক হওয়ার বিশেষ অনুভূতি প্রকাশিত হয়, সেগুলোকে আবেগবাচক বাক্য বলে। যেমন: মোড়ল বাঁচবে তো!
জাহেদ হোসেন, সিনিয়র শিক্ষক, বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা