আজ কেন ট্রেন দিবস?

কুষ্টিয়ার জগতি দেশের প্রথম রেলস্টেশন

নির্ঝঞ্ঝাট ও সাশ্রয়ী যোগাযোগব্যবস্থা হিসেবে সারা বিশ্বে ট্রেনের আলাদা কদর রয়েছে। তবে আমাদের দেশে এ এক যন্ত্রণার নাম। বিশেষত উৎসবে নগরবাসীর ঘরে ফেরার ভোগান্তি দেখলে ব্যাপারটি আরও ভালো করে বোঝা যায়। ট্রেনের টিকিট হয়ে যায় সোনার হরিণ। আর আসন পাওয়া তো হাতে চাঁদ পাওয়ার শামিল।

প্রায় ১৬০ বছর আগে বাংলাদেশে ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছিল। দর্শনা থেকে কুষ্টিয়া হয়ে শুরু হয়ে কালক্রমে যা সারা দেশে ছড়িয়েছে।

আরও পড়ুন
বগুড়া শহরের তিনমাথা রেলগেট এলাকায় লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেন
ছবি: সোয়েল রানা

গোড়ার দিকে দড়ি দিয়ে ঘোড়ার সাহায্যে বা মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে চালানো হতো ট্রেন। সময়ের পরিক্রমায় কয়লা, বাষ্পীয় ইঞ্জিন, ডিজেল ইঞ্জিন এবং হালে বৈদ্যুতিক ইঞ্জিনের সাহায্যে চালিত হয় ট্রেন।

আরও পড়ুন

আজ ১৪ মে, ট্রেন দিবস। মানবসভ্যতায় এই বাহনের অবদানকে স্মরণ করে পালিত হয় দিবসটি। সূত্র বলছে, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার আন্তনগর রেল পরিষেবা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান আমট্রাকের উদ্যোগে ২০০৮ সাল থেকে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।

ডেজ অব দ্য ইয়ার অবলম্বনে