চা-পাতায় মোড়ানো জীবন

সিলেটের চা-বাগানগুলোয় পুরোদমে শুরু হয়েছে চা-পাতা তোলার কাজ। বাগানে ব্যস্ত সময় পার করছেন চা–শ্রমিকেরা। পাহাড়-টিলার ভাঁজে ভাঁজে শ্রমিকেরা সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ব্যস্ত থাকেন নতুন কচি পাতা তুলতে। এ বছর পালিত হলো প্রথম ‘জাতীয় চা দিবস’। শ্রমিকদের অনেকই দিবসটির কথা না জানলেও পূর্বপুরুষদের মতো পরম মায়ায় চা-পাতা তোলার কাজ করে যাচ্ছেন। রোদ কিংবা বৃষ্টি—থাকে না পাতা তোলার কাজ। শীত মৌসুমে ছেঁটে দেওয়া হয় চা–গাছের ওপরের অংশ। মার্চ-এপ্রিল মাসে গাছে আসতে থাকে নতুন পাতা। তখন থেকে শুরু হয় চা তোলার কাজ। চা-বাগানে নারীদের পাতা তোলার দৃশ্য চোখে পড়ে সব সময়। চা-পাতা তোলা শুধু তাঁদের পেশা নয়। চা-পাতার মায়ায় মোড়ানো জীবন তাঁদের। সিলেটের তারাপুর চা-বাগান থেকে ছবিগুলো তুলেছেন আনিস মাহমুদ

১ / ১৪
সবুজ কচি চা-পাতা তুলছেন নারী চা-শ্রমিক
২ / ১৪
অন্যদিকে চলছে পোকা নিধনের ওষুধ ছিটানো
৩ / ১৪
চা-পাতা তুলে নিয়ে যাচ্ছেন শ্রমিকেরা
৪ / ১৪
পাতা তোলার কাজে থাকা শ্রমিকদের জন্য খাওয়ার পানি সরবরাহ করার দায়িত্ব এই পুরুষ শ্রমিকের
৫ / ১৪
কাজের ফাঁকে পানিতে গলা ভিজিয়ে নিচ্ছেন এক নারী শ্রমিক
৬ / ১৪
শ্রমিকেরা পাতা তুলে স্তূপ করে রেখেছেন
৭ / ১৪
পাতা তোলার কাজে এক বৃদ্ধা শ্রমিক
৮ / ১৪
সারিবদ্ধভাবে তোলা পাতা ওজন দেওয়া হচ্ছে
৯ / ১৪
গাড়ির সামনে স্তূপ করে রাখা হয়েছে পাতা। ১০. পাতা স্তূপ করে রাখছেন পুরুষ চা-শ্রমিক
১০ / ১৪
পাতা স্তূপ করে রাখছেন পুরুষ চা-শ্রমিক
১১ / ১৪
কাপড়ে মোড়ানো চা-পাতা স্তূপে রাখছেন নারী শ্রমিক
১২ / ১৪
পাতা জমা দিয়েই বাড়ি ফিরবেন এই নারী
১৩ / ১৪
রোদ কিংবা বৃষ্টিতে এমন ছাতা মাথায় ব্যবহার করেন শ্রমিকেরা
১৪ / ১৪
হাসিমুখে বাড়ি ফিরছেন চা-শ্রমিক