চুমকি-জরির কারিগরেরা

ঘরের মেঝেতে কাঠের ফ্রেমে আটকানো বেনারসি শাড়ি। পাশে বিচিত্র রঙের চুমকি, পুঁতি ও পাথর। কারিগর মো. জালাল এক মনে শাড়িতে চুমকি-জরি বসাতে ব্যস্ত। চট্টগ্রাম নগরের আমবাগানের ঝাউতলা এলাকার বিহারি কলোনির দৃশ্য এটি। পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে বিহারি কলোনির অল্প কয়েকজন জারদৌসি কারিগর এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। বিদেশি কাপড়ের ভিড়ে জৌলুশ হারিয়েছে বিহারি কলোনির জারদৌসির কাজ। একসময় এখানকার এক শ’র মতো ঘর বা দোকানে জারদৌসি কিংবা চুমকি-জরির কাজ চলত। এখন ২০ থেকে ২৫ জন এ কাজ করছেন। বড় উৎসব এলেই তাঁদের ব্যস্ততা কিছুটা বাড়ে।
১ / ১০
কাপড়ের ওপর রাখা হয়েছে সোনালি রঙের চুমকি
২ / ১০
হাতের নিখুঁত ছোঁয়ায় কাপড়ে করা হচ্ছে চুমকির কাজ।
৩ / ১০
বিভিন্ন আকারের সুই দিয়ে বসানো হয় চুমকি
৪ / ১০
আগে নকশা আঁকা হয় কাগজে, এরপর তা কাপড়ে বসানো হয়
৫ / ১০
সারিবদ্ধভাবে রাখা বিভিন্ন রঙের সুতা
৬ / ১০
কাপড়ে জারদৌসির কাজ করতে ব্যস্ত কয়েকজন কারিগর
৭ / ১০
মুঠোফোনে ক্রেতার পাঠানো ডিজাইন দেখে আঁকা হচ্ছে কাগজে
৮ / ১০
পড়ে থাকা পুঁতি আর পাথর
৯ / ১০
কারিগরের সুনিপুণ হাতে করা পুঁতির কাজের একটি অংশ
১০ / ১০
সুই হাতে ছাপ দিয়ে জারদৌসির কাজ করছেন একজন কারিগর