সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণের ৩৬ ঘণ্টা

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নে বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগার ৩৬ ঘণ্টা পার হয়েছে। এখনো আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ডিপোর ভেতরের অবস্থা যেন এক যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকা। এখানে সেখানে পড়ে আছে ধ্বংসাবশেষ। সব পুড়ে যেন ছাই। নিহত ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চলছে ডিএনএ পরীক্ষা। ডিএনএ নমুনা দিতে সকাল থেকে সেখানে ভিড় করছেন স্বজনেরা।

১ / ১২
ডিপোর ভেতরে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আছে রাসায়নিকের ছোট ছোট কনটেইনারের ধ্বংসাবশেষ। পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা
ছবি: সৌরভ দাশ
২ / ১২
আগুন নেভানোর কাজে ব্যস্ত ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা
ছবি: সৌরভ দাশ
৩ / ১২
পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া একটি গুদাম
ছবি: সৌরভ দাশ
৪ / ১২
ভাঙা দেয়ালের ফাঁক দিয়ে তাকিয়ে দেখছেন ফায়ার সার্ভিসের এক ক্লান্ত কর্মী
ছবি: সৌরভ দাশ
৫ / ১২
আগুনে উড়ে গেছে ওপরের টিনও
ছবি: সৌরভ দাশ
৬ / ১২
পুড়ে যাওয়া কনটেইনারের একাংশ
ছবি: সৌরভ দাশ
৭ / ১২
ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি
ছবি: সৌরভ দাশ
৮ / ১২
পুড়ে যাওয়া কনটেইনারের একাংশ
ছবি: সৌরভ দাশ
৯ / ১২
সব পুড়ে যেন ছাই হয়ে গেছে এখানে
প্রথম আলো
১০ / ১২
বাবা আবদুল সোবহানকে খুঁজে পেতে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা দিতে এসেছে ৭ মাসের শিশু ফাইযা। আজ সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডিএনএ নমুনা বুথে
ছবি: জুয়েল শীল
১১ / ১২
ডিএনএ নমুনা বুথের সামনে নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনদের ভিড়। আজ সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডিএনএ নমুনা বুথে
ছবি: জুয়েল শীল
১২ / ১২
স্বামী মোহাম্মদ জুয়েলকে খুঁজতে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য স্ত্রী সোনিয়া তাঁর দুই সন্তানকে নিয়ে নমুনা দিতে এসেছেন। আজ সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডিএনএ নমুনা বুথে
ছবি: জুয়েল শীল