জাফলংয়ে জল-পাথর-পাহাড়ের টানে

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী, পবিত্র শবে বরাত ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে টানা তিন দিনের সরকারি ছুটি। তাই এ সময়কে আনন্দময় করতে সিলেটে নেমেছিল পর্যটকের ঢল। সৌন্দর্যের জন্য সুপরিচিত সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্তঘেঁষা পর্যটনকেন্দ্র জাফলং। সুউচ্চ সবুজ পাহাড়ের পাদদেশে সুন্দরতম পাহাড়ি পিয়াইন নদ। শুকনা সময়ে এ নদে পানি কম থাকে। নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করতে সারা দেশ থেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে জাফলংয়ে এসেছেন পর্যটকেরা। আনন্দ ভ্রমণে বাদ যায়নি কোলের শিশুও। সিলেট থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরের এ পর্যটনকেন্দ্রে যেকোনো উৎসব বা ছুটিতে একটানা পর্যটকদের ঢল থাকে। বিপুলসংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতিতে সিলেটের পর্যটনে প্রাণ ফিরেছে।

শীতল জলে পা ভিজিয়ে হাত ধরে পাথরে হাঁটছেন পর্যটকেরা
আনিস মাহমুদ
টিলার সিঁড়ি বেয়ে কেউ নামছেন নদে, কেউ আবার ফিরছেন দেখা শেষে
আনিস মাহমুদ
শুকনা মৌসুমে পিয়াইন নদে পানি থাকে কম। চরে পর্যটকনির্ভর মানুষেরা দোকান নিয়ে বসেন নদে
আনিস মাহমুদ
ছুটিতে বিপুলসংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতিতে প্রাণ ফিরেছে সিলেটের পর্যটনে
আনিস মাহমুদ
বাবার কোলে করে জাফলং বেড়াতে এসেছে শিশুটি
আনিস মাহমুদ
পাথর-বিছানো পিয়াইন নদ। পাথরের ওপর হাঁটছেন ছোট-বড় সবাই
আনিস মাহমুদ
জাফলংয়ে সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন সব বয়সী মানুষ
আনিস মাহমুদ
জাফলংয়ের মূল আকর্ষণ জিরো পয়েন্ট এলাকার ঝুলন্ত ব্রিজ। সেখানে মানুষের ভিড় বেশি থাকে
আনিস মাহমুদ
আনন্দ-উৎসবে এমন দৃশ্যের দেখা মেলে জাফলংয়ে। শুকনা মৌসুমে নদের পানি কমে আসে। নদে স্রোত না থাকায় ছোট ছোট নৌকায় আনন্দে সময় কাটান পর্যটকেরা
আনিস মাহমুদ
এ সময় পিয়াইন নদে থাকে স্বচ্ছ জল। জল হাতে নিয়ে মুঠোফোনের ক্যামেরায় বন্দী হচ্ছেন দুজন
আনিস মাহমুদ
পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে আসনে অনেকেই। সেই মুহূর্ত বন্দী করে রাখছেন একজন
আনিস মাহমুদ
টিলা বেয়ে নেমে পিয়াইন নদের জল-পাথর, পাহাড়, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে সিলেটে এখন লাখো পর্যটকদের সরব উপস্থিতি
আনিস মাহমুদ
নদে স্রোত নেই, নৌকা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন অনেকে
আনিস মাহমুদ
যেকোনো ছুটিতে জাফলংয়ে মানুষের এমন উপস্থিতি চিরচেনা
আনিস মাহমুদ