বেষ্টনীবিহীন নালা-নর্দমা

প্রতিবছর বর্ষা এলে চট্টগ্রাম নগরের নালাতে পড়ে প্রাণ হারাতে হয় লোকজনকে। এরপরও নালা-নর্দমাগুলোয় নিরাপত্তাবেষ্টনী বা ঢাকনা দেওয়ার জন্য কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় লালখান বাজার এলাকায় নালার খোলা অংশে থাকা রডে হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় এক যুবক। এ সময় সেখানে থাকা লোহার রড ঢুকে যায় তাঁর পেটে। তিনি গুরুতর আহত অবস্থায় চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ছাড়া ২০২১ সালে চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন স্থানে নালায় পড়ে শিক্ষার্থীসহ নিহত হওয়ার সংখ্যা ৫। বর্ষার সময় সড়কে বৃষ্টির পানি জমে গেলে নালা দেখতে না পাওয়ায় সেখানে পড়ে গিয়ে এসব দুর্ঘটনা ঘটে। উপযুক্ত ব্যবস্থা না নিলে এমন দুর্ঘটনা এ বছরও ঘটতে পারে বলে মনে করেন লোকজন।

১ / ১১
ফুটপাতে নেই স্ল্যাব। চশমা খালের সঙ্গে নেই কোনো বেষ্টনী। এর মধ্যেই ঝুঁকি নিয়ে চলছেন লোকজন।
২ / ১১
চলছে খালের সংস্কারকাজ। আর এর মধ্যেই ঝুঁকি নিয়ে কোনোরকমে চলাচল করছে লোকজন।
৩ / ১১
বেষ্টনীবিহীন খালের পাশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে সাধারণের চলাচল।
৪ / ১১
নগরের বহদ্দারহাট এলাকায় অবস্থিত চাক্তায় খালের নেই কোনো স্ল্যাব। তাই যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
৫ / ১১
বহদ্দারহাট এলাকায় অবস্থিত সড়কের দুই পাশে স্ল্যাব না থাকায় যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
৬ / ১১
নগরের মুরাদপুর থেকে ২ নম্বর গেটের বিশাল এলাকায় খোলা নালার কারণে বর্ষা এলে দুর্ভোগে পড়তে হয় লোকজনকে।
৭ / ১১
সড়কের মাটি সরে গেছে খালে। পাশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলেন লোকজন।
৮ / ১১
খালের পাশে নেই নিরাপত্তাবেষ্টনী। নগরের চশমা খাল এটি।
৯ / ১১
নগরের মেয়র গলি এলাকায় অবস্থিত চশমা খালের এই স্থানে সিএনজি পড়ে নিহত হন দুজন। কিন্তু এরপরও ওই স্থান এখনো রয়ে গেছে উন্মুক্ত।
১০ / ১১
মেয়র গলি এলাকার অন্য প্রান্তে খালের পাশ দিয়ে চলে যাওয়া সড়কে নেই কোনো নিরাপত্তাবেষ্টনী। তাই বর্ষার সময় এই স্থান হয়ে উঠবে ঝুঁকিপূর্ণ।
১১ / ১১
মুরাদপুর এলাকায় অবস্থিত চশমা খালের অংশটি এখনো উন্মুক্ত।