পণ্য নিয়ে স্বপ্ন দেখেন মাকসুদা খাতুন

আইডিএলসি-প্রথম আলো এসএমই পুরস্কার-২০২২ বিজয়ী হয়েছেন মাকসুদা খাতুন। হিসাববিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের পর ফিন্যান্সে এমবিএ করেন তিনি। পড়াশোনা শেষে যোগ দেন শিক্ষকতায়। এভাবে কেটে যায় কয়েক বছর। স্বামী শোয়াইব হোসেন চামড়ার হাতমোজা রপ্তানি করতেন। ব্যবসায় বড় ধরনের লোকসান হলে ভেঙে পড়েন তিনি। এ অবস্থায় স্বামীর পাশে দাঁড়ান মাকসুদা। নিজের অলংকার বিক্রি ও ধারদেনা করে পুঁজি জোগান। রাজধানীর হাজারীবাগে ‘শাবাব লেদার’ নামে চামড়ার পণ্য তৈরির কারাখানা স্থাপন করেন। ২০১৭ সালে এক ডাচ দম্পতির ব্যাগের ফরমাশ পান। এরপর শুধুই এগিয়ে যাওয়ার গল্প। ব্যাগ, ওয়ালেট, এক্সিকিউটিভ ফাইল, বেল্টসহ নানা ধরনের পণ্য তৈরি হয় কারখানায়। শাদাব লেদার কারখানা ঘুরে এবারের ছবির গল্প।
১ / ১৬
শাদাব লেদার কার্যালয়ে মাকসুদা খাতুন
২ / ১৬
তাকগুলো সাজিয়ে রাখা হয়েছে বিভিন্ন ধরনের ব্যাগ দিয়ে
৩ / ১৬
চামড়ার তৈরি বিভিন্ন ধরনের ফাইল ও ওয়ালেট তৈরির পর প্রদর্শনী কেন্দ্রে রাখা হয়েছে
৪ / ১৬
ট্যানারি থেকে নিয়ে আসা প্রস্তুতকৃত চামড়া পর্যবেক্ষণ করছেন স্বামী শোয়াইব হোসেন
৫ / ১৬
মানিব্যাগ তৈরিতে ব্যস্ত কর্মীরা
৬ / ১৬
কারখানায় নারী কর্মীদের সংখ্যাই বেশি
৭ / ১৬
চামড়ায় আঠা লাগাচ্ছেন এক কর্মী
৮ / ১৬
সেলাইয়ের পর বের হয়ে থাকা অতিরিক্ত সুতা কেটে ফেলা হচ্ছে
৯ / ১৬
এবার বাড়তি আঠা মুছে ফেলার পালা
১০ / ১৬
নিখুঁত মাপে চলছে কাজ
১১ / ১৬
কর্মীকে কাজের নির্দেশনা দিচ্ছেন মাকসুদা
১২ / ১৬
কারখানাজুড়ে চলছে বিভিন্ন ধরনের কাজ
১৩ / ১৬
তৈরি করা ব্যাগ হাতে মাকসুদা
১৪ / ১৬
এসএমই মেলায় নিজের স্টলে মাকসুদা
১৫ / ১৬
ছেলে শাবাবও এসেছে মায়ের অফিসে
১৬ / ১৬
বিভিন্ন সময়ে পাওয়া কাজের স্বীকৃতিগুলো তাকে সাজিয়ে রাখা হয়েছে