নামে পার্ক বাস্তবে কী

পার্কের ইজারার শর্ত ভঙ্গ করে শিশু-কিশোরদের বিনোদনের নামে বসানো হয়েছে বিভিন্ন ধরনের রাইড আর অবৈধ স্থাপনা। রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের চারটি পার্কে গত ২৯ আগস্ট তোলা ছবি নিয়ে সাজানো হয়েছে এই ছবির গল্প।

১ / ১০
যাত্রাবাড়ী পার্কে (শহীদ শেখ রাসেল পার্ক) ক্যাফেটেরিয়া ও গণশৌচাগার বানিয়ে ইজারা দিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। ইজারার শর্ত ভঙ্গ করে ১৮ কাঠার এই পার্কের ভেতরে শিশুপার্ক করা হয়েছে। এতে নাগরদোলা, ট্রেন, ঘোড়াসহ বিভিন্ন ধরনের খেলার সরঞ্জাম স্থাপন করা হয়েছে। যাত্রাবাড়ী মোড়ের এই পার্ক বছরে ১৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকায় ইজারা দিয়েছে সিটি করপোরেশন।
২ / ১০
ইজারার শর্ত ভঙ্গ করে পুরান ঢাকার জিন্দাবাহারে নবাব সিরাজউদ্দৌলা পার্কে শিশু-কিশোরদের বিনোদনের নামে বসানো হয়েছে বিভিন্ন ধরনের রাইড (ট্রেন, নাগরদোলাসহ খেলার বিভিন্ন সরঞ্জাম)। এসব রাইড ব্যবহারে দিতে হয় ৩০ থেকে ৫০ টাকা।
৩ / ১০
নবাব সিরাজউদ্দৌলা পার্কের ভেতরে শরবত, হালিম, ফুসকা ও চটপটির দোকান বসিয়ে রীতিমতো বাণিজ্য চলছে।
৪ / ১০
এই পার্কের ভেতরে ইজারাদার টিনের দুটি ঘরও বানিয়েছেন। পার্কটির পাশের সড়কে সংস্কারকাজ করা নির্মাণশ্রমিকদের থাকার জন্য সম্প্রতি টিনের আরেকটি অস্থায়ী বড় ঘর করা হয়েছে পার্কের ভেতরে।
৫ / ১০
ইজারা দিয়ে গাছপালায় আচ্ছাদিত এই পার্ক কার্যত ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকে।
৬ / ১০
গুলিস্তানের শহীদ মতিউর রহমান পার্কের পূর্ব পাশে ১১টি রাইড বসানো হয়েছে।
৭ / ১০
শিশুদের রাইড ব্যবহারের জন্য ৪০ থেকে ৬০ টাকা দিতে হচ্ছে। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পার্কে গিয়ে এসব রাইড ব্যবহার করা যাচ্ছে।
৮ / ১০
শহীদ মতিউর রহমান পার্কে কেবল রাইডই বসানো হয়নি, সেখানে চারটি খাবারের দোকান, শিশুদের খেলনার দোকান, গয়নার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের দোকান বসানো হয়েছে।
৯ / ১০
গুলশান-২ নম্বরের বিচারপতি সাহাবুদ্দীন পার্কে শিশুদের খেলার জন্য আলাদা ‘কিডস জোন’ করা হয়েছে।
১০ / ১০
এই পার্কে খেলার বিভিন্ন সরঞ্জামও বসানো আছে। শিশুরা বিনা মূল্যে খেলনাসামগ্রী ব্যবহার করতে পারে। পার্কে প্রবেশে টাকা দিতে হয় না।
আরও পড়ুন