চশমার কাচের লেন্স তৈরির ঐতিহ্যবাহী কারখানা

নতুন প্রজন্মের কাছে জনপ্রিয় ফাইবারের লেন্সের দাপটে এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে চশমার কাচের লেন্স। পুরান ঢাকার পাটুয়াটুলী এলাকায় এখনো কাচের পাওয়ার লেন্স তৈরির দুটি কারখানা রয়েছে। ১৯৮৪ সালে শুরু হয় ফরহাদ গ্যান্ডিং নামের চশমার পাওয়ার গ্লাস তৈরির এই কারখানা। প্রায় ৪০ বছরের পুরোনো এই কারখানায় একসময় ২৫ জন কাজ করলেও এখন মাত্র চারজন দিয়েই চলছে। ছবিগুলো সম্প্রতি তোলা।

১ / ১৪
চীন থেকে আমদানি করা হয় কাচের পাওয়ার গ্লাস তৈরির কাঁচামাল।
২ / ১৪
দোকান থেকে পাওয়ার ও চশমার আকৃতির বিস্তারিত লেখা মেমো পাওয়ার পর প্রথমে সেটি দেখে কোন কাচ ব্যবহার করা হবে, তা বাছাই করা হয়।
৩ / ১৪
ফাইন মেশিনে পানি, বালু ও একধরনের রাসায়নিক দিয়ে ঘষে গ্লাস ঠিক করা হচ্ছে
৪ / ১৪
আরেক মেশিনে ঠিক করা হচ্ছে গ্লাসের দৃষ্টিকোণ।
৫ / ১৪
অসমান গ্লাস পলিশ মেশিনে ঝালাই করা হচ্ছে।
৬ / ১৪
ফরমাশ অনুযায়ী গ্লাসের পুরুত্ব নির্ধারণ করা হচ্ছে ।
৭ / ১৪
কম্পাস পেপারে গ্লাসের দৃষ্টিকোণ নির্ণয় করা হচ্ছে।
৮ / ১৪
চুল্লি সেক্টরে কাচে আঠা লাগিয়ে ডাইসের সঙ্গে সেঁটে দেওয়া হয়।
৯ / ১৪
প্রায় ৪০ বছর ধরে এই প্রতিষ্ঠানে কাজ করে যাচ্ছেন আবদুল কাদের।
১০ / ১৪
পিতলের এই প্লেট দিয়ে গ্লাসের পাওয়ার নির্ধারণ করা যায়।
১১ / ১৪
গ্লাসের ওপর প্লেট বসিয়ে নির্ণয় করা হচ্ছে পাওয়ার।
১২ / ১৪
সেই পুরোনো আমলের হাতে চালিত সিলিন্ডার পাওয়ার মেশিনে এখনো কাজ চলছে অনায়াসে।
১৩ / ১৪
এই কারখানায় একসময় ২৫ জন কাজ করলেও এখন আছেন মাত্র ৪ জন।
১৪ / ১৪
গ্লাস প্রস্তুত। এখন পছন্দসই ফ্রেমে বসিয়ে ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর পালা।