পেয়ারার ভাসমান হাট

পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলা সদর থেকে পাঁচ কিলোমিটার পূর্বে আটঘর কুড়িয়ানা ইউনিয়ন। কুড়িয়ানাসহ পাশের জলাবাড়ি ও সমুদয়কাঠি ইউনিয়নের ২২টি গ্রামের ৮৫০ হেক্টর জমিতে ২ হাজার ২৫টি পেয়ারাবাগান। শুধু কুড়িয়ানায় ৬৪৫ হেক্টর জমিতে পেয়ারার চাষ হয়। এখানকার মানুষের আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস পেয়ারা। নেছারাবাদ উপজেলার আটঘর কুড়িয়ানা খালে পেয়ারার মৌসুমে প্রতিদিন ভাসমান হাট বসে।

এ ছাড়া ঝালকাঠির ভীমরুলিতেও পেয়ারার ভাসমান হাট বসে। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যবসায়ীরা এসব হাটে পেয়ারা কিনতে আসেন। প্রতিবছর পেয়ারার মৌসুমে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নৌপথে পেয়ারাবাগান ভ্রমণে আসেন পর্যটকেরা। পেয়ারাবাগান ঘিরে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু পর্যটনকেন্দ্র। আটঘর কুড়িয়ানা খালের পেয়ারার ভাসমান হাট থেকে ঝালকাঠির ভীমরুলি খালের ভাসমান হাট পর্যন্ত ট্রলার ও নৌকায় পর্যটকেরা ঘুরে বেড়ান। পাশাপাশি বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রেও পর্যটকদের সময় কাটাতে দেখা যায়।

১ / ৮
আটঘর কুড়িয়ানা খালে ভাসমান পেয়ারার হাটে নৌকায় পেয়ারা তোলা হচ্ছে।
২ / ৮
খালের পাড়ে আড়তে পেয়ারা বেছে নৌকা থেকে তোলা হচ্ছে ঝুড়িতে।
৩ / ৮
বিক্রির জন্য নোঙর করে রাখা সারি সারি পেয়ারাবোঝাই ডিঙি নৌকা।
৪ / ৮
বিক্রির জন্য নৌকায় পেয়ারা সাজানো হচ্ছে।
৫ / ৮
ভাসমান হাটে নৌকাবোঝাই পেয়ারা।
৬ / ৮
পেয়ারাবাগানে দর্শনার্থীদের জন্য রয়েছে গোলপাতার টং ঘর।
৭ / ৮
ট্রলারে পেয়ারাবাগানে বেড়ানোর পর বিশ্রাম নিচ্ছেন একদল পর্যটক।
৮ / ৮
ঝালকাঠির ভীমরুলি পেয়ারার হাটে ট্রলারে ঘুরছে একদল পর্যটক।