প্রাচীন নবরত্ন মন্দির

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার হাটিকুমরুল গ্রামে পৌঁছানোর পর প্রথমেই চোখে পড়বে একটি শিবমন্দির। এরপর দোচালা আরেকটি মন্দির। খানিকটা এগোলেই এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় প্রত্ননিদর্শন নবরত্ন মন্দির। স্থানীয় মানুষের কাছে এ মন্দির ‘দোলমঞ্চ’ নামেও পরিচিত। জায়গাটি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রার্থনার স্থান।

মন্দিরটির স্থাপত্যশৈলী জানান দেয় নবাব মুর্শিদ কুলি খানের শাসনামলের কথা। যশোরের সরকারি এম এম কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খ ম রেজাউল করিমের লেখা ‘রায়গঞ্জ: ইতিহাস, সমাজ ও সংস্কৃতি’ বইয়ে জনশ্রুতির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, নবরত্ন মন্দির ১৬৬৪ সালের দিকে স্থানীয় জমিদার রামনাথ ভাদুড়ি নির্মাণ করেছিলেন। প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক-দর্শনার্থী প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী নবরত্ন মন্দির পরিদর্শন করেন।

১ / ১২
একটি উঁচু ঢিবির ওপর নবরত্ন মন্দির। পোড়ামাটির এক অনন্য নিদর্শন এটি।
২ / ১২
তিনতলা নবরত্ন মন্দিরটি স্থানীয় মানুষের কাছে দোলমঞ্চ নামেও পরিচিতি।
৩ / ১২
পোড়ামাটির ফলকসমৃদ্ধ ৯টি চূড়া থাকায় এটিকে নবরত্ন মন্দির বলা হয়। বর্তমানে চূড়াগুলো ধ্বংসপ্রায়।
৪ / ১২
নবরত্ন মন্দিরের স্তম্ভগুলো পোড়ামাটির অলংকরণে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
৫ / ১২
মন্দিরের স্তম্ভগুলো কারুকার্যময়।
৬ / ১২
পোড়ামাটির এক অনন্য নিদর্শন নবরত্ন মন্দির ঘুরে দেখছেন এক দর্শনার্থী।
৭ / ১২
মন্দিরজুড়ে রয়েছে বাহারি নকশার কারুকার্য।
৮ / ১২
নবরত্ন মন্দির তিনতলা। প্রতিটি তলায় রয়েছে বাহারি কারুকার্যের নকশা।
৯ / ১২
নবরত্ন মন্দিরজুড়ে চোখে পড়বে পোড়ামাটির নানা কারুকাজ-অলংকরণ।
১০ / ১২
আট কোনাবিশিষ্ট মন্দিরটি শিবমন্দির, যা শিবমঠ নামেও পরিচিত।
১১ / ১২
শিবমঠের দেয়ালজুড়ে রয়েছে বাহারি কারুকাজ।
১২ / ১২
শিবমঠের বাহারি কারুকাজ দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে।