পাহাড়ে পানির সংকট তীব্র হয়েছে। গরম পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ছড়ার পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে। রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার বাদলছড়ি গ্রামের মানুষ পানির জন্য বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন। পাহাড়ের মানুষ সব সময় প্রাকৃতিক পানিনির্ভর। পানি সংগ্রহ করতে হয় ঘরের নারীদের।

১ / ১০
গোসল ও ধোয়ামোছার কাজ করতে পানির খোঁজে যাচ্ছেন এক বৃদ্ধ। বাদলছড়ি গ্রাম, কাউখালী, রাঙামাটি।
২ / ১০
পাহাড়ি ছড়ায় কিছু জায়গায় পানি আসে খুবই অল্প পরিমাণ। সেখানে লাইন ধরে পানি ব্যবহার করেন বাসিন্দারা। দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয় লোকজনকে। বাদলছড়ি গ্রাম, কাউখালী, রাঙামাটি।
৩ / ১০
গ্রাম থেকে বহু দূরে ছড়ায় ধোয়ামোছার কাজ করতে এসেছেন এক গৃহবধূ। চেলাছড়া গ্রাম, কাউখালী, রাঙামাটি।
৪ / ১০
ছড়ার নিচে গর্ত করে পানি সংগ্রহ করা হচ্ছে ধীরে ধীরে। তাড়াহুড়া করে সেখান থেকে পানি তুললে কাদামাটিও উঠে আসবে। বাদলছড়ি গ্রাম, কাউখালী, রাঙামাটি।
৫ / ১০
গর্ত খুঁড়ে ছড়ার পানি সংগ্রহ করছেন একজন। বাদলছড়ি গ্রাম, কাউখালী, রাঙামাটি।
৬ / ১০
গর্ত থেকে পানি সংগ্রহ করছেন এক নারী। আঝাছড়ি গ্রাম, সদর উপজেলা, রাঙামাটি।
৭ / ১০
পাহাড়ের পাদদেশ থেকে পানি তুলে আনছেন ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর এক তরুণী। সাজেক রুইলুই পাড়া, বাঘাইছড়ি, রাঙামাটি।
৮ / ১০
দুই তরুণী সকালে পানি সংগ্রহ করতে পাহাড়ি ছড়ায় গিয়ে আধা কলসি পানিও পাননি। ফোঁটা ফোঁটা করে পানি আসছে। কখন গর্তে পানি ভরবে, সেই অপেক্ষায়। ঘাগড়া চম্পাতলি এলাকা, কাউখালী, রাঙামাটি।
৯ / ১০
রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার সবচেয়ে বড় ঘাগড়ার পাহাড়ি ছড়া। এ মৌসুমে পানি নেই প্রায়। সেখানে কাজ করছেন কয়েকজন।
১০ / ১০
পাহাড়ি ছড়ার কাদা–ময়লা পানিতে কাপড় ধোয়ার কাজ সেরে নিচ্ছেন এক পাহাড়ি তরুণী। বাদলছড়ি গ্রাম, কাউখালী, রাঙামাটি।