শামুকখোলের রাজ্য বিহারহাট
শামুকখোল পাখির রাজ্য হয়ে উঠেছে বিহারহাট। এখানকার বেশ কয়েকটি শতবর্ষী গাছ পরিযায়ী পাখির আবাসস্থল। ২০১২ সালের দিকে বিহারহাট ও এর আশপাশে ১৫ থেকে ১৬টি বড় বটপাকুরসহ নানা প্রজাতির গাছ ছিল। তখন থেকেই শামুকখোল (অতিথি পাখি) পাখি আসতে শুরু করে বিহারে। শুরুর দিকে পাখি ছিল কম। এখন পাঁচ থেকে ছয়টি গাছে পাখির সংখ্যা কয়েক হাজার। প্রতিটি পাখির বাসায় ৫–৬টি ছানা। বাচ্চাগুলো উড়তে শিখলেই চলে যাবে দূর দেশে। বগুড়ার সরকারি আজিজুল হক কলেজের শিক্ষার্থীদের পরিবেশবাদী সংগঠন তীর–এর সদস্যরা ২০১৬ সাল থেকে বিহারহাটকে পাখিমহল হিসেবে ঘোষণা করেছে। স্থানীয় হাটের মুদিদোকানি সেকেন্দার আলী প্রথম আলোকে বলেন, গরমে পাখিগুলো দূর–দূরান্ত থেকে বিহারহাটের গাছে এসে বসে। বাচ্চা তুলে আবার চলে যায়। পাখিমহল দেখতে অনেক দূর-দূরান্ত থেকে দর্শনার্থীরা নিত্যদিনই ভিড় জমান।
১ / ৮
২ / ৮
৩ / ৮
৪ / ৮
৫ / ৮
৬ / ৮
৭ / ৮
৮ / ৮