এগিয়ে যাচ্ছে ‘টানেল’

দেশে প্রথমবারের মতো কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মাণ করা হচ্ছে টানেল। নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল। এতে ব্যয় হচ্ছে ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা। টানেলের দৈর্ঘ্য ৯ দশমিক ৩৯ কিলোমিটার। দুটি টিউবের প্রতিটির দৈর্ঘ্য ২ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার। ব্যস ১০ দশমিক ৮০ মিটার। কর্ণফুলীর দক্ষিণ পাড় থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল, গভীর সমুদ্রবন্দর ও বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের কাজ এগিয়ে যাচ্ছে। এসব কর্মযজ্ঞ চলছে টানেলকে ঘিরে। টানেলের বহুমুখী সুবিধা নেওয়ার অপেক্ষায় এখন সবাই। আর টানেলকে ঘিরে চট্টগ্রাম কক্সবাজারের পর্যটনশিল্পের বিকাশ ঘটবে। টানেলের যান চলাচল শুরু হলে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা কক্সবাজার ও দক্ষিণ চট্টগ্রামগামী গাড়িগুলোকে আর নগরে ঢুকতে হবে না। চট্টগ্রামের সিটি আউটার রিং রোড হয়ে টানেলের মাধ্যমে দ্রুত সময়ের মধ্যে গন্তব্যে পৌঁছতে পারবে।

১ / ১২
সারি সারি সেগমেন্টগুলো পতেঙ্গা এলাকায় সাজিয়ে রাখা হয়েছে।
২ / ১২
টানেলে প্রবেশে সুড়ঙ্গপথের শুরু।
৩ / ১২
জলোচ্ছ্বাসের পানি প্রবেশ রোধে টানেলের দুপাশের দেওয়া হয়েছে এ রকম লোহার গেট।
৪ / ১২
টানেল টিউবের প্রবেশমুখ।
৫ / ১২
টিউবের ভেতরে কাজে নিয়োজিত শ্রমিকেরা
৬ / ১২
টিউবের ভেতর থেকে সিমেন্ট ও কংক্রিট মিক্সচার গাড়ি বের হচ্ছে।
৭ / ১২
টানেলের ভেতরে লাগানো হয়েছে সমান্তরাল বাতি।
৮ / ১২
টানেলের ভেতরে চলছে সড়ক নির্মাণের কাজ।
৯ / ১২
টানেলের ভেতর থেকে বের হচ্ছেন এক শ্রমিক।
১০ / ১২
টানেলের ভেতর বিভিন্ন ধরনের নির্মাণসংশ্লিষ্ট মেশিন বসিয়ে এগিয়ে চলছে নির্মাণকাজ।
১১ / ১২
সুড়ঙ্গের মতো মুখ করা হয়েছে টানেলের।
১২ / ১২
এ দুই পথ দিয়েই টানেলের ভেতর চলাচল করবে গাড়ি।