নাচে–গানে নবান্ন উৎসব

অগ্রহায়ণের শীত–শীত সকালে মাটির চুলায় ঢেঁকিতে ভানা নতুন চালের গুঁড়া দিয়ে হরেক রকমের পিঠা তৈরি করেন গ্রামের গৃহস্থ ঘরের নারীরা। সেগুলো খেয়ে দিন শুরু হয় পরিবারের সদস্যদের। শহরে এ দৃশ্য অপরিচিত। এর ওপর মহামারি করোনাভাইরাসের প্রভাবে বিপর্যস্ত জনজীবনে নাগরিক উৎসব সংকুচিত হয়ে আনন্দে পড়েছে ভাটা। এর মধ্যেই বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উন্মুক্ত মঞ্চে অনুষ্ঠিত হলো ‘নবান্ন উৎসব ১৪২৮’। জাতীয় নবান্ন উৎসব উদ্‌যাপন পর্ষদের উদ্যোগে মঙ্গলবার নাচ, গান, আবৃত্তি ও বাদ্যযন্ত্রের সম্মিলনে অনুষ্ঠানস্থলে চিত্রিত হয় চিরচেনা নবান্নের অপরূপ সৌন্দর্য।

১ / ১১
জাতীয় নবান্ন উৎসব উদ্‌যাপন পর্ষদের উদ্যোগে নাচের মাধ্যমে নবান্ন উৎসব ১৪২৮ উদ্‌যাপন
২ / ১১
জাতীয় নবান্ন উৎসবে দলীয় সংগীত পরিবেশন
৩ / ১১
একক সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী ফাতেমাতুজ জোহরা
৪ / ১১
জাতীয় নবান্ন উৎসবে দলীয় নৃত্য পরিবেশন
৫ / ১১
নবান্ন উৎসবে একক সংগীত পরিবেশন
৬ / ১১
নাচে-গানে নবান্ন উদ্‌যাপন
৭ / ১১
দলীয় আবৃত্তি পরিবেশন
৮ / ১১
বিভিন্ন সংগঠনের শিল্পীরা দলীয় নৃত্য পরিবেশন করেন
৯ / ১১
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া শিল্পীদের স্মরণে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়
১০ / ১১
নবান্ন উৎসবে মোয়া-মুড়ি খাওয়ার আনন্দ
১১ / ১১
নবান্ন উৎসবে ছিল শীতের পিঠাও