ঢাকা-৭: আজিমপুর গার্লস স্কুলে তিন ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ৭০টি

সকালে আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতি ছিল একেবারেই কম।ছবি: প্রথম আলো

ঢাকা-৭ আসনের আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভোটকেন্দ্রে সকাল থেকে ভোটারের উপস্থিতি একেবারেই কম। এই কেন্দ্রে প্রথম তিন ঘণ্টায় ৭০ জন ভোটার ভোট দিয়েছেন। এই কেন্দ্রে মোট ভোটার ২ হাজার ৯১৪ জন।

ঢাকা-৭ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম। জাতীয় পার্টির মনোনীত লাঙ্গলের প্রার্থী মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন। এ ছাড়া জাসদের হাজী মো. ইদ্রিস ব্যাপারী (মশাল), সুপ্রিম পার্টির মোহাম্মদ আফসার আলীসহ (একতারা) চারজন প্রার্থী আছেন এই আসনে।

সকাল ৮টায় ভোট শুরু হওয়ার মিনিট দশেক আগে আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভোটকেন্দ্রে দেখা যায়, নৌকা প্রতীকের পোলিং এজেন্ট আছেন। ভোট শুরু হওয়ার পর লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থীর চারজন ভোটকেন্দ্রে আসেন। তবে নিয়োগপত্র না থাকায় তাঁদের ভোটকক্ষে প্রবেশ করতে দেয়নি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সকাল ৯টার পর মশাল প্রার্থীর কয়েকজন এজেন্ট পরিচয়ে ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করেন।

সকাল ৯টার পর এই কেন্দ্রের সাতটি ভোটকক্ষ ঘুরে দেখা যায়, সব কটি কক্ষে নৌকার এজেন্ট থাকলেও লাঙ্গলের এজেন্ট নেই। তবে মশালের এজেন্ট ছিলেন। একতারা প্রতীকের একজন এজেন্টকে একটি ভোটকক্ষে দেখা যায়।

সকাল ৯টা ৫ মিনিটে ভোট দিয়ে বের হন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাফায়েত উল্লাহ। প্রথম আলোকে তিনি বলেন, ‘এক মিনিটে ভোট দেওয়া গেছে, সমস্যা হয়নি।’

এই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা খান মোহাম্মদ ফয়সাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রথম তিন ঘণ্টায় ৭০টি ভোট পড়েছে। পরিবেশ সুষ্ঠু, এখন পর্যন্ত সমস্যা হয় নাই।’ লাঙ্গলের এজেন্টদের ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ না করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘যথাযথ অনুমোদন না নিয়ে আসলে তাঁদের ভোটকক্ষে বসতে দিতে পারি না। তাঁরা নিয়োগপত্র আনলেই বসতে পারবেন।’