- ৪১ বল হাতে রেখে জয় বাংলাদেশের
- তানজিদের ফিফটি, বাংলাদেশের ১০০
- ৮ ওভারেই পারভেজের ছক্কার রেকর্ড কেড়ে নিলেন তানজিদ
- ছক্কার রেকর্ড গড়ে পারভেজের বিদায়
- ছক্কার রেকর্ডটা এখন পারভেজের
- রিভিউ নিয়ে বাঁচলেন পারভেজ
- ২ ওভারেই ১৪ রান বাংলাদেশের
- এত কম রানের লক্ষ্য পেয়ে কখনো হারেনি বাংলাদেশ
- ১০৩ রানে অলআউট নেদারল্যান্ডস
- ১৬তম ওভারে প্রথম ছক্কা নেদারল্যান্ডসের
- নাসুমের তৃতীয় উইকেট, ৮১ রানে ৯ উইকেট নেই ডাচদের
- ডাচরা মহাবিপদে, ৬৫ রানেই নেই ৭ উইকেট
- সাইফের সরাসরি থ্রোতে রানআউট ক্রস, পরের বলেই গেলেন শারিজ
- দারুণ এক ক্যাচ নিয়ে ডাচ অধিনায়ককে ফেরালেন পারভেজ
- আরেকটি রানআউটের সুযোগ নষ্ট করল বাংলাদেশ
- বিক্রমজিৎকে ফেরালেন তাসকিন
- টানা দুই বলে উইকেট নিলেন নাসুম
- রানআউটের সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
- বাংলাদেশের একাদশে যাঁরা
- টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, দলে দুটি পরিবর্তন
- ২য় টি–টোয়েন্টিতে স্বাগতম
৪১ বল হাতে রেখে জয় বাংলাদেশের
সিরিজের প্রথম ম্যাচটি ৩৯ বল ও ৮ উইকেট হাতে রেখে জিতেছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচটি বাংলাদেশ জিতল আরও বড় ব্যবধানে—৪১ বল ও ৯ উইকেট হাতে রেখে। অব্যবহৃত বলের হিসেবে যা বাংলাদেশের তৃতীয় বড় জয়, উইকেটের হিসেবে দ্বিতীয় বৃহত্তম জ। ১৪তম ওভারে প্রথম বলে কাইল ক্লাইনকে চার মেরে দলকে জয় এনে দেন ছক্কা রেকর্ড গড়া ওপেনার তানজিদ হাসান। তাতে তিন ম্যাচের সিরিজটা এক ম্যাচ হাতে রেখেই জিতল বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের পর নেদারল্যান্ডস, লিটনরা টানা তৃতীয় টি–টোয়েন্টি সিরিজ জিতলেন।
১০৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের দুই ওপেনার পারভেজ হোসেন ও তানজিদ হাসান ৫.৩ ওভারে এনে দেন ৪০ রান। পারভেজ ফিরে যাওয়ার পর অবিচ্ছিন্ন দ্বিতীয় উইকেটে ৬৪ রান যোগ করেন অধিনায়ক লিটন দাস ও তানজিদ। লিটন ১৮ বলে ১৮ ও তানজিদ ৪০ বলে ৫৪ রান করে অপরাজিত ছিলেন। ফিফটি করার পথে ৪টি চার ও ২টি ছক্কা মেরেছেন এক পঞ্জিকাবর্ষে বাংলাদেশের হয়ে এ সংস্করণে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ড গড়া তানজিদ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নেদারল্যান্ডস: ১৭.৩ ওভারে ১০৩ (আরিয়ান দত্ত ৩০, বিক্রমজিৎ ২৪, শারিজ ১২; নাসুম ৩/২১, মোস্তাফিজ ২/১৮, তাসকিন ২/২২, তানজিম ১/১৬, মেহেদী ১/২৪)। বাংলাদেশ: ১৩.১ ওভারে ১০৪/১ (তানজিদ ৫৪*, পারভেজ ২৩, লিটন ১৮*; ক্লাইন ১/২০)। ফল: বাংলাদেশ ৯ উইকেটে জয়ী। সিরিজ: ৩–ম্যাচ সিরিজে বাংলাদেশ ২–০–তে এগিয়ে। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: নাসুম আহমেদ।
তানজিদের ফিফটি, বাংলাদেশের ১০০
বাংলাদেশ: ১৩ ওভারে ১০০/১
আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ ফিফটি পেয়েছেন তানজিদ হাসান। বাংলাদেশ ওপেনার ১৩তম ওভারে দ্বিতীয় বলে ১ রান নিয়ে পূর্ণ করেন ফিফটি। ওভারের চতুর্থ বলে চার মেরে বাংলাদেশকে ১০০ এনে দিয়েছেন লিটন দাস। বাংলাদেশের দরকার ৪ রান।
৮ ওভারেই পারভেজের ছক্কার রেকর্ড কেড়ে নিলেন তানজিদ
বাংলাদেশ: ১২ ওভারে ৯০/১
ইনিংসের চতুর্থ ওভারের শেষ বলে ছক্কা মেরে এক পঞ্জিকাবর্ষে আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ড গড়েছিলেন পারভেজ হোসেন। নবম ওভারে সেই রেকর্ড ছোঁয়া তানজিদ হাসান ১২তম ওভারে ভেঙে দিলেন রেকর্ড। ২০২৫ সালে এ সংস্করণে তানজিদের ছক্কা এখন ২৩টি। পারভেজ মেরেছেন ২২টি। রেকর্ড ভাঙা ছক্কাটি তানজিদ মেরেছেন ম্যাক্স ও’ডাউডকে মিড উইকেট দিয়ে।
পারভেজে ছক্কার রেকর্ডে ভাগ বসালেন তানজিদ
নবম ওভারের প্রথম বলে ম্যাক্স ও’ডাউডকে মাথার ওপর দিয়ে ছক্কা মেরে পারভেজ হোসেনের রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন তানজিদ হাসান। এ বছর আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে এটি তানজিদের ২২তম ছক্কা। এক পঞ্জিকাবর্ষে বাংলাদেশের হয়ে ২০ ওভারের ক্রিকেটে ছক্কার রেকর্ড এটি। পারভেজ ও তানজিদ ভেঙছেন ২০২৪ সালে গড়া তাওহিদ হৃদয় ও জাকের আলীর গড়া ২১ ছক্কার রেকর্ড।
বাংলাদেশ: ১০ ওভারে ৭১/১
ছক্কার রেকর্ড গড়ে পারভেজের বিদায়
বাংলাদেশ: ৬ ওভারে ৪১/১
৪০ রানে প্রথম উইকেট হারাল বাংলাদেশ। কাইল ক্লাইনে বলে জায়গায় দাঁড়িয়ে খেলতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন ছক্কার রেকর্ড গড়া পারভেজ হোসেন। ২১ বলে ২৩ রান করেছেন বাংলাদেশ ওপেনার। উইকেটে এসেছেন অধিনায়ক লিটন দাস।
পাওয়ার প্লেতে নেদারল্যান্ডসের রান ছিল ৪০।
ছক্কার রেকর্ডটা এখন পারভেজের
পল ফল মিকেরেনকে ছক্কা মেরে টি–টোয়েন্টিতে এক পঞ্জিকাবর্ষে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ড গড়েছেন পারভেজ হোসেন। এ বছর পারভেজের এটি ২২ নম্বর ছক্কা। এই ম্যাচের আগে ২১ ছক্কা নিয়ে তাওহিদ হৃদয় (২০২৪), জাকের আলী (২০২৪) ও তানজিদ হাসানের সঙ্গে রেকর্ডটা ভাগাভাগি করছিলেন পারভেজ।
বাংলাদেশ: ৫ ওভারে ৩৬/০
রিভিউ নিয়ে বাঁচলেন পারভেজ
বাংলাদেশ: ৪ ওভারে ৩২/০
চতুর্থ ওভারে প্রথম পেসারদের হাতে বল তুলে দেন ডাচ অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস। পল ফল মিকেরেন প্রথম বলেই উইকেট পেয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর আবেদনে পারভেজ হোসেনকে এলবিডব্লু ঘোষণা করেন আম্পায়ার। রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেছেন বাংলাদেশ ওপেনার। ১১ রানে বেঁচে যাওয়া পারভেজ ওভারের শেষ বলে ছক্কা মেরেছেন।
২ ওভারেই ১৪ রান বাংলাদেশের
আরিয়ান দত্তের করা প্রথম ওভারে মাত্র ১ রান তুলতে পেরেছিল বাংলাদেশ। তবে কাইল ক্লাইনের করা দ্বিতীয় ওভারে ১৩ রান তুলে সেটি পুষিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশ। এই ওভারে একটি করে চার মেরেছেন পারভেজ হোসেন ও তানজিদ হাসান।
এত কম রানের লক্ষ্য পেয়ে কখনো হারেনি বাংলাদেশ
আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে এত কম রানের লক্ষ্যে ছুঁতে নেমে কখনো হারেনি বাংলাদেশ। রান তাড়ায় বাংলাদেশ দুবার সর্বনিম্ন ১১৪ রান ছুঁতে পারেনি। দুটিই ২০২৪ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ঘটনা, আফগানিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।
আজ টসে জিতে ফিল্ডিং নিয়ে নিয়মিত বিরতিতেই উইকেট পেয়েছে বাংলাদেশ। নেদারল্যান্ডসের মাত্র তিনজন ব্যাটসম্যান দুই অঙ্ক ছুঁয়েছেন। সর্বোচ্চ ৩০ রান করেছেন নয়ে নামা আরিয়ান দত্ত। দত্ত প্রতিরোধ না গড়লে ১০০–ও হয় না ডাচদের। দলটি ৮১ রানেই হারিয়েছিল ৯ উইকেট।
বাংলাদেশের পাঁচ বোলারই উইকেট পেয়েছেন। সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নাসুমের। সবচেয়ে ব্যয়বহুল মেহেদী হাসান ওভারপ্রতি দিয়েছেন ৬.৮৫ রান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নেদারল্যান্ডস: ১৭.৩ ওভারে ১০৩ (আরিয়ান দত্ত ৩০, বিক্রমজিৎ ২৪, শারিজ ১২; নাসুম ৩/২১, মোস্তাফিজ ২/১৮, তাসকিন ২/২২, তানজিম ১/১৬, মেহেদী ১/২৪)।
১০৩ রানে অলআউট নেদারল্যান্ডস
ডাচদের ১০০ রানের নিচে আটকাতে পারল না বাংলাদেশ। নয়ে নামা আরিয়ান দত্তের প্রতিরোধে তিন অঙ্ক ছুঁয়ে ফেলে নেদারল্যান্ডস। ২৪ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ৩০ রান করে শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হয়েছেন দত্ত। অফ স্পিনার মেহেদী হাসান যখন তাঁকে বোল্ড করলেন ১৭.৩ ওভারে ডাচদের স্কোর ১০৩।
১৬তম ওভারে প্রথম ছক্কা নেদারল্যান্ডসের
নেদারল্যান্ডস: ১৭ ওভারে ৯৯/৯
৮১ রানে ৯ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর ১৬তম ওভারে প্রথম ছক্কার দেখা পেলে ডাচরা। তাসকিন আহমেদকে স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কাটি মেরেছেন আরিয়ান দত্ত। মোস্তাফিজের করা পরের ওভারে চারও মেরেছেন দলটির নয় নম্বর ব্যাটসম্যান।
নাসুমের তৃতীয় উইকেট, ৮১ রানে ৯ উইকেট নেই ডাচদের
নেদারল্যান্ডস: ১৫ ওভারে ৮২/৯
পল ফন মিকেরেনকে এলবিডব্লু করে তৃতীয় উইকেট পেয়েছেন নাসুম আহমেদ। আম্পায়ার আউট হওয়ার পর রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি।
৮০–র আগেই ৮ উইকেট নেই ডাচদের
নেদারল্যান্ডস: ১৪ ওভারে ৮১/৮
বাংলাদেশকে অষ্টম উইকেট এনে দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। কাইল ক্লাইনকে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে জাকের আলীর ক্যাচ বানিয়ে ম্যাচে নিজের দ্বিতীয় উইকেট পেলেন তাসকিন। ৭৮ রানের অষ্টম উইকেট খোয়াল নেদারল্যান্ডস।
টানা দুই ওভারে উইকেটশূন্য বাংলাদেশ
১২ ও ১৩তম ওভারে কোনো উইকেট নিতে পারেনি বাংলাদেশের বোলাররা। আরিয়ান দত্ত ও কাইল ক্লাইন এই দুই ওভারে তুলেছেন ১২ রান।
ডাচরা মহাবিপদে, ৬৫ রানেই নেই ৭ উইকেট
নেদারল্যান্ডস: ১১ ওভারে ৬৬/৭
টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে নেদারল্যান্ডসের সর্বনিম্ন ১৩১। সেই রেকর্ড আজ ভেঙে যেতে পারে। ৬৫ রানেই ৭ উইকেট হারিয়েছে দলটি। বাংলাদেশকে সপ্তম উইকেট এনে দিয়েছেন আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি ইতিহাসের পঞ্চম সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি মোস্তাফিজুর রহমান। সিকান্দার জুলফিকারকে বোল্ড করেছেন বাঁহাতি পেসার।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে সর্বনিম্ন দলীয় ইনিংস সংযুক্ত আরব আমিরাতে ও আফগানিস্তানের। ২০১৪ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আমিরাত ৯ উইকেটে করে ১১৬ রান। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তান করে ১১৬ করে ৭ উইকেটে ।
সাইফের সরাসরি থ্রোতে রানআউট ক্রস, পরের বলেই গেলেন শারিজ
নেদারল্যান্ডস: ১০ ওভারে ৬২/৬
দুবার সহজ রানআউটের সুযোগ নষ্ট করা বাংলাদেশের ফিল্ডাররা তৃতীয় প্রচেষ্টায় রানআউট করতে পারলেন। এবার ডাচ ব্যাটসম্যান নোয়াহ ক্রসকে শর্ট মিডউইকেট থেকে সরাসরি থ্রোতে রানআউট করেছেন সাইফ হাসান। টেলিভিশন রিপ্লে দেখে আউট ঘোষণা করেন টিভি আম্পায়ার সাথিরা জাকির। ৬১ রানে পঞ্চম উইকেট খোয়াল ডাচরা।
তানজিম হাসানের করা ওভারের পরের বলেই উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন শারিজ আহমেদ।
দারুণ এক ক্যাচ নিয়ে ডাচ অধিনায়ককে ফেরালেন পারভেজ
নেদারল্যান্ডস: ৯ ওভারে ৬০/৪
নিজের প্রথম ওভারেই উইকেট পেলেন মোস্তাফিজুর রহমান। নবম ওভারে বোলিংয়ে আসা বাঁহাতি পেসার তৃতীয় বলে ফিরিয়েছেন স্কট এডওয়ার্ডসকে। ডাচ অধিনায়ক মিড অনে ক্যাচ দিয়েছেন পারভেজ হোসেনের হাতে। পেছনে ফিরে অনেকটা দৌড়েই ক্যাচটি নিয়েছেন পারভেজ। ১১ বলে ৯ রান করেছেন এডওয়ার্ডস। আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি এটি মোস্তাফিজের ১৪১তম উইকেট।
আরেকটি রানআউটের সুযোগ নষ্ট করল বাংলাদেশ
নেদারল্যান্ডস: ৭ ওভারে ৪৭/৩
তানজিম হাসানের করা সপ্তম ওভারে রানআউটের সুযোগ হারিয়েছে বাংলাদেশ। ওভারের চতুর্থ বলে একস্ট্রা কাভারে পাঠিয়ে রান নিতে গিয়ে ভজকট বাজান দুই ডাচ ব্যাটসম্যান। ফিল্ডার তাওহিদ হৃদয় বল হাতে দৌড়ে গিয়ে স্টাম্প ভাঙতে গিয়ে নষ্ট করেছেন সুযোগ।
বিক্রমজিৎকে ফেরালেন তাসকিন
নেদারল্যান্ডস: ৬ ওভারে ৪০/৩
বাংলাদেশকে তৃতীয় উইকেট এনে দিলেন তাসকিন আহমেদ। ডাচ ওপেনার বিক্রমজিৎ সিংকে (১৭ বলে ২৪) গতির তারতম্যে বিভ্রান্ত করে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে তানজিম হাসানের ক্যাচ বানিয়েছেন তাসকিন। ৩৭ রানে তৃতীয় উইকেট হারাল নেদারল্যান্ডস।
ওভারের তৃতীয় বলে উইকেট নেওয়া তাসকিন পরের বলেই পেতে পারতেন আরেকটি উইকেট। শেষ মুহূর্তে পিছলে পড়ে যাওয়ার ক্যাচটি নিতে পারেননি তানজিম হাসান।
৫ ওভারে ডাচদের ৩৫ রান
নাসুমের জোড়া আঘাতের পর অধিনায়ককে নিয়ে ২১ রান তুলে ফেলেছে ডাচ ওপেনার বিক্রমজিৎ সিং। নাসুমের করা পঞ্চম ওভারে দুটি চার মেরেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত ব্যাটসম্যান। ওভারে রান উঠেছে ১২টি।
টানা দুই বলে উইকেট নিলেন নাসুম
নেদারল্যান্ডস: ৩ ওভারে ১৭/২
মেহেদী হাসান ও তাসকিন আহমেদের করা প্রথম দুই ওভারে ১৪ রান তুলে ফেলছিল নেদারল্যান্ডস। নাসুম তৃতীয় ওভারে এসে স্কোরটাকে সেখানেই থামিয়ে টানা দুই বলে তুলে নিলেন ২ উইকেট। দ্বিতীয় বলে ম্যাক্স ও’ডাউডকে তাওহিদ হৃদয়ের ক্যাচ বানানোর পর তৃতীয় বলে তেজা নিদামানুরুকে পারভেজ হোসেনের ক্যাচ বানান নাসুম। এই বাঁহাতি স্পিনারকে হ্যাটট্রিক করতে দেননি ডাচ অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস।
রানআউটের সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
নেদারল্যান্ডস: ১ ওভারে ৭/০
ডাচ ওপেনার বিক্রমজিৎ সিংকে রানআউট করার সুযোগ হারিয়েছে বাংলাদেশ। বোলার মেহেদী হাসান নষ্ট করেছেন সুযোগটা। প্রথম বলে চার মেরে শুরু করা নেদারল্যান্ডস প্রথম ওভারে নিয়েছে ৭ রান।
বাংলাদেশের একাদশে যাঁরা
লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান, পারভেজ হোসেন, সাইফ হাসান, তাওহিদ হৃদয়, জাকের আলী, মেহেদী হাসান, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান ও তানজিম হাসান।
টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, দলে দুটি পরিবর্তন
প্রথম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় ম্যাচেও টসে জিতে ফিল্ডিং নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস।
বাংলাদেশের একাদশে দুটি পরিবর্তন। প্রথম ম্যাচে খেলা লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন ও বাঁহাতি পেসার শরীফুল ইসলাম খেলছেন না আজ। তাঁদের পরিবর্তে নেওয়া হয়েছে বাঁহাতি স্পিনার নাসুম আহমেদ ও ডানহাতি পেসার তানজিম হাসানকে।
নেদারল্যান্ডস দলে পরিবর্তন একটি। টিম প্রিঙ্গলের বদলে নেওয়া হয়েছে সিকান্দার জুলফিকারকে।
২য় টি–টোয়েন্টিতে স্বাগতম
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে মুখোমুখি বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডস। সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে ম্যাচ। আজ জিতলেই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জিতে নেবে বাংলাদেশ। নিজেদের খেলা সর্বশেষ দুটি টি–টোয়েন্টি সিরিজই জিতেছে বাংলাদেশ, হারিয়েছে শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানকে।