ওয়ানডেতে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটি দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ব্যাটসম্যান এবি ডি ভিলিয়ার্সের। ৩১ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছিলেন তিনি। কোরি অ্যান্ডারসনের সেঞ্চুরি আছে ৩৬ বলে। আর পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি ৩৭ বলে করেছিলেন সেঞ্চুরি।

আসিফ সেঞ্চুরি করার পথে ফিফটিতে পৌঁছান ৩০ বলে, পরের ১১ বলে রান নিয়ে যান ১০০–তে। তাঁর ব্যাটিং–ঝড় বেশিই গেছে লেগ স্পিনার সন্দীপ লামিচানের ওপর।

নেপালের সাবেক অধিনায়কের করা ইনিংসের ৪৯তম ওভারে টানা চারটি ছয় মারেন আসিফ। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ৪২ বলে ১০১ রানে। তাঁর ইনিংসে ছিল ১১টি ছয় ও ৪টি চার। ওয়ানডেতে এটিই তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি।

গত বছর আমিরাতের হয়ে ওয়ানডে অভিষেক হওয়ার আগে পাকিস্তানে খেলতেন আসিফ। পাঞ্জাবে জন্ম নেওয়া এই ক্রিকেটার পাকিস্তান অনূর্ধ্ব–১৯ দলেও খেলেছেন। আজ নেপালের বিপক্ষে তাঁর ঝোড়ো সেঞ্চুরির পরও অবশ্য আমিরাত জিততে পারেনি।

আসিফের ১০১*, বৃত্ত অরবিন্দের ৯৪ এবং অধিনায়ক মোহাম্মদ ওয়াসিমের ৬৩ রানের ইনিংসে ভর করে ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৩১০ রান তোলে আমিরাত।

আলোকস্বল্পতার কারণে নেপালের জন্য পরিবর্তিত লক্ষ্য ছিল ৪৪ ওভারে ২৬১ রান। শেষ ওভারের পঞ্চম বলে ম্যাচ টাইয়ের পর ষষ্ঠ বলে জয় নিশ্চিত করে নেপাল। ডিএলএস পদ্ধতিতে জিতেছে ৯ রানে।

এ জয়ে ২০২৩ বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে জায়গা করে নিল নেপাল।