বিজলিবাতির পেটেন্ট পেলেন টমাস আলভা এডিসন

বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন বিজলি বা বৈদ্যুতিক বাতির ঐতিহাসিক পেটেন্ট স্বত্ব পান। এর পর থেকে পুরো বিশ্বে ঘরে ঘরে শুরু হয় বৈদ্যুতিক বাতির সর্বজনীন ব্যবহার।

টমাস আলভা এডিসনসংগৃহীত

২৭ জানুয়ারি ১৮৮০
বিজলিবাতির পেটেন্ট পেলেন টমাস আলভা এডিসন
বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন বিজলি বা বৈদ্যুতিক বাতির ঐতিহাসিক পেটেন্ট স্বত্ব পান। এর পর থেকে পুরো বিশ্বে ঘরে ঘরে শুরু হলো বৈদ্যুতিক বাতির সর্বজনীন ব্যবহার। মার্কিন পেটেন্ট অফিস থেকে এডিসনকে দেওয়া পেটেন্ট ছিল মূলত বিজলিবাতির উন্নয়নের জন্য, উদ্ভাবনের জন্য নয়। তখন প্রচলিত বিদ্যুৎ বাতিতে ব্যবহৃত উপকরণে পরিবর্তন এনেছিলেন এডিসন। তিনি এই বাতিতে কার্বন ফিলামেন্ট ব্যবহার করেন। এ কারণে বৈদ্যুতিক বাতি টেকসই, নিরাপদ ও ব্যবহারিক হয়ে ওঠে।

পেটেন্টের জন্য জমা দেওয়া এডিসনের বৈদ্যুতিক বাতির নকশা
ন্যাশনাল আর্কাইভ

বাতি জ্বালাতে গ্যাসের যুগ থেকে এডিসন বাতিকে বৈদ্যুতিক যুগে নিয়ে এসেছিলেন। এডিসনের বৈদ্যুতিক বাতির পেটেন্ট নম্বর ছিল ২২৩৮৯৮।

আইপ্যাডের ঘোষণা দিচ্ছেন স্টিভ জবস
উইকিমিডিয়া

২৭ জানুয়ারি ২০১০
আইপ্যাডের ঘোষণা দিল অ্যাপল
নিজেদের ট্যাবলেট কম্পিউটার আইপ্যাডের ঘোষণা দেন অ্যাপলের সহপ্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস। পণ্যটির নাম নিয়ে প্রথমে প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। পণ্যটির নামকরণের সময় অ্যাপলের পুরুষশাসিত গবেষণা দলটি নারীদের পিরিয়ডের সময় ব্যবহৃত স্যানিটারি ন্যাপকিন বা প্যাডের বিষয়ে উপহাস করেছে কি না, তা নিয়ে প্রতিক্রিয়া হয়।

২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি ঘোষণা দেওয়া হলেও ওয়াই–ফাই সংযোগসহ প্রথম আইপ্যাড যুক্তরাষ্ট্রে ছাড়া হয় একই বছরের ৩ এপ্রিল। ৩০ এপ্রিল আসে থ্রিজি সংযোগসহ আইপ্যাড। আন্তর্জাতিক বাজারে আইপ্যাড ছাড়া হয় ২৮ মে, ২৩ জুলাই ও ১৭ সেপ্টেম্বর। প্রথম আইপ্যাডে ছিল ১ গিগাহার্টজের অ্যাপল সিপিইউ ও ২৫৬ মেগাবাইট র‌্যাম। এতে ছিল চারটি বোতাম—হোমপেজ, ওয়েক ও স্লিপ এবং দুটি ছিল শব্দ নিয়ন্ত্রণের ভলিউম বাটন। এর ডিসপ্লে ছিল স্পর্শনির্ভর এবং ১০২৪ x ৭৬৮ পিক্সেলের। ২০২২ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন মডেলের ৬৭ কোটি ৭৭ লাখ আইপ্যাড বিক্রি করেছে। চুক্তিবদ্ধ হয়ে অ্যাপলে আইপ্যাড তৈরি করে ফক্সকন ও পেগাট্রন। বতর্মানে বাজারে দশম প্রজন্মের আইপ্যাড চলছে।