ফোনোগ্রাফ যন্ত্র উদ্ভাবন করেন টমাস আলভা এডিসন

শব্দ ধারণ ও শব্দ শোনানোর প্রথম ফোনোগ্রাফ যন্ত্র উদ্ভাবন করার ঘোষণা দেন বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন।

নিজের তৈরি দ্বিতীয় ফোনোগ্রাফের সঙ্গে টমাস আলভা এডিসন। এপ্রিল ১৮৭৮, ওয়াশিংটন ডিসিউইকিমিডিয়া

২১ নভেম্বর ১৮৭৭

ফোনোগ্রাফ যন্ত্র উদ্ভাবন করেন টমাস আলভা এডিসন
শব্দ ধারণ ও শব্দ শোনানোর প্রথম ফোনোগ্রাফ যন্ত্র উদ্ভাবন করার ঘোষণা দেন বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন। ফোনোগ্রাফ শব্দ ধারণ (রেকর্ড) করে পরে তা শোনাতে পারে। পাতলা এক খণ্ড টিনফয়েলে প্যাঁচানো খাঁজকাটা ধাতব সিলিন্ডার ছিল প্রথম ফোনোগ্রাফ যন্ত্র। ঘূর্ণায়মান সিলিন্ডারের ওপরে থাকা ফয়েলে একটি স্টাইলাসের (ধাতব কাঠি) ঘর্ষণের ফলে সৃস্ট কম্পনের মাধ্যমে শব্দ ধারণ করা হতো ও পরে শব্দ শোনাতে পারত।

ওয়্যাক্স বা মোমের সিলিন্ডার ব্যবহার করে তৈরি অ্যাডিসনের প্রচলিত ফোনোগ্রাফ যন্ত্র
জুড ম্যাকক্রেইন/উইকিমিডিয়া

২১ নভেম্বর ১৯৬৯
ইন্টারনেটের পূর্বসুরি অ্যারপানেটের প্রথম সংযোগ দেওয়া হয়
জে সি আর লিকলাইডার, রবার্ট টেইলর এবং মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্ট এজেন্সির (ড্যারপা) গবেষকেরা অ্যারপানেট নামে প্রথম দিককার কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরি করেন। এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেসের (ইউসিএলএ) একটি কম্পিউটারের সঙ্গে ক্যালিফোর্নিয়ার মেনলো পার্কের স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের একটি কম্পিউটার সংযুক্ত করা হয়।

অ্যারপানেটের মাধ্যমে প্রথম বার্তা প্রেরণের নথি। সেই বার্তা পাঠানো হয়েছিল ১৯৬৯ সালের ২৯ অক্টোবর রাত ১০টা ৩০ মিনিটে
কম্পিউটার হিস্ট্রি ডটওআরজি

১৯৭৩ সালে মার্কিন সরকার ভিনটন সার্ফ ও রবার্ট কে কানকে সামরিক, সরকারি ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারের জন্য জাতীয় কম্পিউটার নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার দায়িত্ব দেয়। এই নেটওয়ার্ক প্যাকেট–সুইচিং, ফ্লো–কন্ট্রোল এবং অ্যারপানেটের তৈরি করা ফল্ট–টলারেন্স কৌশল ব্যবহার করতো। ইতিহাসবিদেরা অ্যারপানেট নামের এই নেটওয়ার্ককে ইন্টারনেটের সূচনা হিসেবে গণ্য করেন।

একীভূত হয় সাইম্যানটেক ও লাইফলক
সংগৃহীত

২১ নভেম্বর ২০১৬
লাইফলক কেনার ঘোষণা দেয় সাইম্যানটেক
২৩০ কোটি মার্কিন ডলারে ব্যক্তিগত পরিচিতির সুরক্ষা দাতা প্রতিষ্ঠান লাইফলক কেনার ঘোষণা দেয় সাইবার নিরাপত্তা পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সাইম্যানটেক। তখন সাইম্যানটেকের হাতে ছিল সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার নরটন। সাইম্যানটেকের উদ্দেশ্য ছিল লাইফলকের প্রযুক্তি নিজেদের সঙ্গে যুক্ত করে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডিজিটাল নিরাপত্তা প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা।