রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, ওই ড্রোনটি কৃষ্ণসাগরের আকাশসীমায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছিল। ফলে সেটি নিচে পড়তে থাকে এবং সাগরে বিধ্বস্ত হয়। ড্রোনটিতে যোগাযোগের জন্য ব্যবহার করা বেতারব্যবস্থা বন্ধ রাখা হয়েছিল। ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য রাশিয়ার ব্যবহৃত আকাশসীমার বিধিনিষেধও লঙ্ঘন করেছিল সেটি।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে থেকেই নজরদারির কাজে কৃষ্ণসাগরের আকাশসীমায় এমকিউ-৯ রিপার ড্রোন দিয়ে অভিযান চালিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। মঙ্গলবারও সেটি একই অভিযানে ছিল বলে দাবি করা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির কর্মকর্তারা বলছেন, সেদিন রুশ যুদ্ধবিমানের ওই কর্মকাণ্ড ছিল ‘বেপরোয়া ও অপেশাদার’।