ঢাকার ভাসমান হোটেল

রাজধানীর সদরঘাট এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীতে সারিবদ্ধভাবে ভাসছে চারটি লঞ্চ। দেখতে লঞ্চ হলেও এই লঞ্চ কোথাও যায় না। ওয়াইজঘাটেই পড়ে থাকে। এগুলো একেকটি ভাসমান হোটেল। সিঙ্গেল কেবিনের ভাড়া মাত্র ৬০ টাকা, আর ডাবল কেবিন ১০০ টাকা। একসময় বুড়িগঙ্গা নদীর বিভিন্ন স্থানে এ ধরনের ১০০টির বেশি ভাসমান হোটেল ছিল। চাহিদা কমে যাওয়ায় ভাসমান হোটেল কমতে কমতে চারটিতে এসে ঠেকেছে। জানা যায়, সত্তরের দশকে জমজমাট ছিল এই হোটেল-বাণিজ্য। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ব্যবসায়ীরা ঢাকায় আসতেন এবং এসব ভাসমান হোটেলে রাত যাপন করতেন৷ ছবিগুলো আজ বুধবারের।

অনেকে হোটেলে বছরের পর বছর থাকছেন। এখান থেকেই নিজের কাজে যোগ দেন।
অনেকে হোটেলে বছরের পর বছর থাকছেন। এখান থেকেই নিজের কাজে যোগ দেন।
সরু পথের দুধারে ছোট ছোট কেবিন। ভাড়া ৬০ থেকে ১০০ টাকা।
অনেকে এই হোটেলে থেকেই আশপাশের এলাকায় ব্যবসা করেন।
কেবিনের বাইরেও ঘুমানোর ব্যবস্থা রয়েছে। ভাড়াও কম।
অনেক কর্মজীবী মানুষের দিন শুরু হয় এই ভাসমান হোটেলেই।