ঢাবি ক্যাম্পাসে স্বাধীনতার স্মারক

দীর্ঘ সংগ্রামের পর অর্জিত আমাদের স্বাধীনতা। লাখো মানুষের আত্মত্যাগের বিনিময়ে মিলেছে এই স্বাধীন ভূখণ্ড। স্বাধীনতাসংগ্রাম এবং সেই সংগ্রামে যাঁরা আত্মাহুতি দিয়েছেন তাঁদের স্মরণে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে নির্মিত হয়েছে বিভিন্ন ভাস্কর্য ও স্তম্ভ, যার অনেকগুলো রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায়। অপরাজেয় বাংলা, স্বোপার্জিত স্বাধীনতা, স্মৃতি চিরন্তন—এমন আরও অনেক স্মৃতিফলক, ভাস্কর্য ও স্তম্ভ রয়েছে এই ক্যাম্পাসে। ছবিগুলো স্বাধীনতা দিবসের।
অপরাজেয় বাংলা—বাংলাদেশের সবচেয়ে পরিচিত ভাস্কর্য এটি। শিল্পী আবদুল্লাহ খালিদ ১৯৭৩ সালে এটির নির্মাণকাজ শুরু করেন। কাজ শেষ হয় ১৯৭৯ সালে।
অপরাজেয় বাংলা—বাংলাদেশের সবচেয়ে পরিচিত ভাস্কর্য এটি। শিল্পী আবদুল্লাহ খালিদ ১৯৭৩ সালে এটির নির্মাণকাজ শুরু করেন। কাজ শেষ হয় ১৯৭৯ সালে।
ক্যাম্পাসের কাছেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে দেদীপ্যমান ‘শিখা চিরন্তন’।
ক্যাম্পাসের কাছেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে দেদীপ্যমান ‘শিখা চিরন্তন’।
ফুলার রোড সড়কদ্বীপ ‘স্মৃতি চিরন্তন’। এর নামফলকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৪ জন শহীদের নাম রয়েছে। স্থাপনাটির প্রাথমিক নকশা করেছেন স্থপতি আব্দুল মোহায়মেন ও মশিউদ্দিন শাকের।
ফুলার রোড সড়কদ্বীপ ‘স্মৃতি চিরন্তন’। এর নামফলকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৪ জন শহীদের নাম রয়েছে। স্থাপনাটির প্রাথমিক নকশা করেছেন স্থপতি আব্দুল মোহায়মেন ও মশিউদ্দিন শাকের।
জগন্নাথ হলের ‘গণহত্যা ফলক’। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে এই হলে গণহত্যার শিকার হন চারজন শিক্ষক, ৩৬ জন ছাত্র এবং ২১ জন কর্মচারী ও অতিথি। তাঁদের স্মরণেই গণহত্যা ফলক।
জগন্নাথ হলের ‘গণহত্যা ফলক’। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে এই হলে গণহত্যার শিকার হন চারজন শিক্ষক, ৩৬ জন ছাত্র এবং ২১ জন কর্মচারী ও অতিথি। তাঁদের স্মরণেই গণহত্যা ফলক।
‘স্বোপার্জিত স্বাধীনতা’র একাংশ। শিল্পী শামীম সিকদার ১৯৮৮ সালে এর নির্মাণকাজ শেষ করেন।
‘স্বোপার্জিত স্বাধীনতা’র একাংশ। শিল্পী শামীম সিকদার ১৯৮৮ সালে এর নির্মাণকাজ শেষ করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ ও টেরাকোটায় আচ্ছাদিত দেয়াল। এর স্থপতি কাশেফ মাহবুব চৌধুরী ও মেরিনা তাবাসসুম।
কলাভবনের সামনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদদের নামফলক।