Thank you for trying Sticky AMP!!

দুদিনের মাথায় চাঁদপুর নদীবন্দরের নতুন কর্মকর্তাও প্রত্যাহার

একই অভিযোগে দুই দিনের মাথায় চাঁদপুর নদীবন্দরের নতুন কর্মকর্তা আবুল বাশার মজুমদারকেও প্রত্যাহার করা হয়েছে। তাঁর স্থলে নতুন বন্দর কর্মকর্তা হিসেবে আজ মঙ্গলবার যোগ দিয়েছেন ঢাকা নদীবন্দরের সহকারী বন্দর কর্মকর্তা কাউসারুল আলম।

তবে আবুল বাশার মজুমদার বলেন, ‘আমাকে প্রত্যাহার করা হয়নি। আমি আমার আগের জায়গায় চলে যেতে চাইলে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ আমার স্থলে ঢাকা নদীবন্দরের সহকারী বন্দর কর্মকর্তা কাউসারুল আলমকে উপপরিচালক পদে নতুন পোস্টিং দেন। তবে শুনেছি, আমার আগের বন্দর কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাকও চেষ্টা-তদবির করছিলেন চাঁদপুরে থাকার। কিন্তু বিষয়টি বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ বুঝতে পেরে নতুন একজনকে দায়িত্ব দেয়।’

গত ৩১ মে থেকে সীমিত আকারে সারা দেশের মতো চাঁদপুরেও লঞ্চ চলাচল শুরু হয়। কিন্তু বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ লঞ্চযাত্রীদের সুরক্ষায় কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। চাঁদপুর লঞ্চঘাটে যাত্রীর চাপে সরকারি কোনো নির্দেশনাও মানা হচ্ছিল না। বিষয়টি মিডিয়ার মাধ্যমে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ জানতে পেরে চাঁদপুর নদীবন্দর কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাককে সাময়িক বরখাস্ত করে। তাঁর স্থলে সেদিনই যোগ দেন আবুল বাশার মজুমদার। কিন্তু পরদিন ১ জুনও চাঁদপুর লঞ্চঘাটে কোনো যাত্রী সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়নি। অথচ চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালীসহ আশপাশের জেলার হাজার হাজার যাত্রী চাঁদপুর লঞ্চঘাট দিয়ে ঢাকায় ছোটেন। কোনো লঞ্চে সামাজিক দূরত্ব মানা হয়নি। তিন-চার গুণ যাত্রী নিয়ে প্রতিটি লঞ্চ চাঁদপুর ত্যাগ করে।