Thank you for trying Sticky AMP!!

শিমুলবনে বসন্ত

>সুনামগঞ্জের সীমান্তবর্তী উপজেলা তাহিরপুরের লাউরের এলাকার মানিগাঁওয়ে আছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিমুলবাগান। সুনামগঞ্জ শহর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে জাদুকাটা নদীর তীরে অবস্থান এই শিমুলবাগানের। চারদিক ধু ধু বালুচর। এই বালুমাটিতেই ১৭ বছর আগে বাদাঘাট (উত্তর) ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন বাণিজ্যিকভাবে শিমুলবাগান গড়ে তোলেন। তিনি মারা যাওয়ার পর তাঁর ছেলে বাগানটির দেখাশোনা করেন। ৩৩ একর জমিতে বর্তমানে ২ হাজার ২৩টি শিমুলগাছ আছে। বসন্তের আগে হাজারো গাছে ফুটে আছে লাখো শিমুল। শিমুলের রঙে রঙিন পুরো এলাকা। এ যেন শিমুলের রাজ্য! শিমুলবাগানের এমন সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন এখানে যান পর্যটকেরা।
শিমুলগাছগুলো ছেয়ে গেছে ফুলে। সোনালি আলোয় লাল টুকটুকে শিমুল ফুলের সৌন্দর্য মানুষের মন কেড়ে নেয় সহজেই।
গাছের ডালে ডালে পাখির কিচিরমিচির ডাক আর শিমুল ফুলের এমন মাখামাখি বলে দেয় বসন্ত প্রায় এসে গেছে।
এই বাগানের সৌন্দর্য দেখে যে–কেউ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সুরে গেয়ে উঠতে পারেন—‘আহা, আজি এ বসন্তে এত ফুল ফুটে,/ এত বাঁশি বাজে, এত পাখি গায়...’
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এই শিমুলবাগানের সৌন্দর্য মুগ্ধ করে পর্যটকদের।
সুনামগঞ্জ শহর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে জাদুকাটা নদীর তীরে অবস্থান এই শিমুলবাগানের। এখানে বেড়ানোর মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দী না করলে চলে!
এ যেন শিমুলের রাজ্য! এই রাজ্যের সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক পর্যটক এখানে যান।
গাছগুলো ছেয়ে গেছে ফুলে। যত চোখ যায়, শুধু ফুল আর ফুল।
ব্যক্তিমালিকানাধীন ৩৩ একর জমিতে বর্তমানে ২ হাজার ২৩টি শিমুলগাছ আছে। এসব গাছে ফুটে থাকে লাখো ফুল।