Thank you for trying Sticky AMP!!

হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ জুলাই

এ বছরের ১৪ জুলাই থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে। ইতিমধ্যে সরকারি বা বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ ভিসা-প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। অতীতে দেখা যেত রমজান মাস শেষে ঈদের পরপর এসব কাজ শুরু হয়। তবে এবার রোজার শুরুতেই এসব কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

সৌদি সরকার হজযাত্রীদের জন্য ই-ভিসা চালু করেছে। এই ভিসা পাসপোর্টের সঙ্গে লাগানো থাকে না। কাগজে প্রিন্ট করে দেবে। ফলে হজযাত্রীদের এটি আলাদা সংরক্ষণ করতে হবে। আগে পাসপোর্টের সঙ্গে ভিসা লাগানো থাকত বলে আলাদা করে ভিসা সংরক্ষণের প্রয়োজন হতো না।

এবার ই-ভিসা ও পাসপোর্ট বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন পুলিশ কাউন্টারে দেখাতে হবে। ইমিগ্রেশন পুলিশ পাসপোর্টের নির্দিষ্ট পাতায় সিল মারার পর তা যত্ন করে রাখতে হবে।

হজের ওয়েবসাইটে (www.hajj.gov.bd) হজযাত্রী অনুসন্ধান বাটনে ১০ সংখ্যার ট্র্যাকিং নম্বর (যেমন N11709 F1 E2 C) অথবা পাসপোর্ট নম্বর (যেমন BF 0014822) লিখে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, ভিসাসহ অন্যান্য তথ্য জানা যাবে। একই সঙ্গে সেখানে দেখা যাবে ব্যক্তির দলভুক্ত কারা আছেন। এসব তথ্য দেখলে ব্যক্তি বুঝতে পারবেন তাঁর ব্যক্তিগত তথ্যের সঙ্গে এজেন্সির দেওয়া তথ্যের মিল আছে কি না।

সরকারি বা বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় নিবন্ধিত হজযাত্রীর করণীয় হলো—ব্যক্তি তাঁর নিবন্ধন সনদ সংরক্ষণ করবেন। পিলগ্রিমআইডি নিশ্চিত করার জন্য হজ এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করা। ভিসা নিশ্চিত করার জন্য হজ এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ রাখা। বিমান টিকিট ও ফ্লাইটের তারিখ নিশ্চিত করার জন্য হজ এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ রাখা। নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যেই মেডিকেল চেক-আপ এবং প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিন নেওয়া। জরুরি কোনো তথ্যের প্রয়োজন হলে এই নম্বরে (০৯৬০২৬৬৬৭০৭ নম্বরে) যোগাযোগ করুন।