আজকাল ফেসবুকে দেখা যায়, স্ট্যাটাসে অনুভূতি প্রকাশ পায় এক রকমের অথচ কেউ কেউ না বুঝে ইমোটিকনের মাধ্যমে রি-অ্যাক্ট করে সম্পূর্ণ অন্য রকমের। বাস্তবেও যদি এমন হয়, কেমন হবে তখন? ভাবলেন শরীফ মজুমদার, আঁকলেন শিখা

হা হা রিঅ্যাকশন
তিন সাবজেক্টে বাঁশ খাইছি, দোস্ত। মনটা খুব খারাপ।
হা হা হা...হো হো হো...হি হি হি। এইটা ভালো ছিল দোস্ত!
ওয়াও রিঅ্যাকশন
শুনেছিস, সুমন অ্যাকসিডেন্ট করে হাসপাতালে আছে। প্রচুর রক্ত লাগবে।
ওয়াও!
স্যাড রিঅ্যাকশন
একটা জোক বলি শোন, গ্রাম থেকে লোক শহরে নতুন এসেছে। পথঘাট কিছুই চেনে না। তো লোকটা কিছু না বুঝেই আদালতে গিয়ে হাজির হলো। এমন সময় বিচারক বললেন, ‘অর্ডার অর্ডার!’ আর গ্রামের লোকটা সঙ্গে সঙ্গে বলল, ‘এক কাপ চা আর দুইটা শিঙাড়া!’
আহারে, চোখে পানি চলে আসছে!
থ্যাংকফুল রিঅ্যাকশন
তুই এত বলদ ক্যান?
থ্যাংক ইউ দোস্ত!
অ্যাংরি রিঅ্যাকশন
আব্বা, আমি সারা দেশের মধ্যে ফার্স্ট হইছি!
তো! তোমারে এখন কোলে তুইলা নাচানাচি করতে হবে? এসব কথা শুনলে মেজাজটাই খারাপ হয়ে যায়। গররররররররর!
লাইক রিঅ্যাকশন
আহারে পাষাণ ছিনতাইকারী। আহারে, আমার বাইশ হাজার টাকার মোবাইলটা!
লাইক দিলাম। পাশে আছি, বস!