যশোরে 'বন্দুকযুদ্ধে' মাদক ব্যবসায়ী নিহত
যশোরের শার্শা উপজেলার ধানতারা এলাকা থেকে এক ব্যক্তির গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ওই ব্যক্তির নাম আজিজুল হক (৪৫)। আজ রোববার সকালে উপজেলার ধানতারা এলাকার একটি মেহগনিবাগান থেকে পুলিশ তাঁর গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করে।
নিহত আজিজুল হক শার্শা উপজেলার সামতা গ্রামের জেহের আলীর ছেলে।
পুলিশের দাবি, আজিজুল হক ‘মাদক ব্যবসায়ী’ ছিলেন। দুই দল মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ তিন নিহত হয়ে থাকতে পারেন। তাঁর বিরুদ্ধে যশোর ও খুলনার বিভিন্ন থানায় চারটি মাদকের মামলা রয়েছে।
পুলিশ জানায়, শার্শা উপজেলার ধানতারা এলাকার একটি মেহগনিবাগানে আজিজুল হকের পুলিবিদ্ধ লাশ পড়ে ছিল। খবর পেয়ে আজ সকাল নয়টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। এরপর ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম মশিউর রহমান বলেন, উপজেলার ধানতারা এলাকার একটি মেহগনিবাগানে আজিজুল হকের লাশ পড়ে ছিল। খবর পেয়ে আজ সকালে লাশ উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এম মশিউর রহমান বলেন, ‘আজিজুল হক মাদক ব্যবসায়ী ছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, মাদক ব্যবসাসংক্রান্ত দ্বন্দ্বে দুই দল মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে বন্দুকযুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি মারা গেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে শার্শা, বেনাপোল বন্দর এবং খুলনার বটিয়াঘাটা থানায় চারটি মাদকের মামলা রয়েছে।’
নিহত আজিজুল হকের ভাই শহিদুল ইসলাম জানান, গতকাল শনিবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে আজিজুল হক বড় ভাই ফারুক হোসেনকে (৫০) সঙ্গে নিয়ে জামতলা বাজারের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন। রাতে তাঁরা বাড়ি ফেরেননি। আজ রোববার সকালে আজিজুলের গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া গেছে। ফারুক হোসেন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
আরও পড়ুন
-
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনা সংক্রান্ত নির্দেশনা, বন্ধ প্রাক–প্রাথমিক
-
অভ্যুত্থানে ক্ষমতা দখল, অভ্যুত্থানেই পুরো পরিবারসহ খুন হন আফগান প্রেসিডেন্ট দাউদ খান
-
মেসিতে মুগ্ধ কাউকে একাদশে রাখবেন না প্রতিপক্ষ দলের কোচ
-
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রত্ব শেষ, তবু হলে থাকছেন নেতারা
-
দ্বিতীয় দফার ভোটে বিজেপির চিন্তা আরও বাড়ল