আজমল ফেরদৌস
আজমল ফেরদৌস

সাক্ষাৎকার

ফ্রিজের গবেষণা ও উদ্ভাবনে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে ওয়ালটন

ফ্রিজ উৎপাদনে ওয়ালটন সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে গবেষণা ও উদ্ভাবনে। ওয়ালটনের বিনিয়োগের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ ব্যয় হচ্ছে পণ্য গবেষণা, উদ্ভাবন ও অটোমেশনে। গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে গড়ে তোলা হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার।

প্রশ্ন

স্মার্ট প্রযুক্তি ও ফিচার উদ্ভাবনে ওয়ালটনের সাফল্য কতটুকু?

আজমল ফেরদৌস: ফ্রিজ উৎপাদনে আমরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি গবেষণা ও উদ্ভাবনে। ওয়ালটনের বিনিয়োগের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ ব্যয় হচ্ছে পণ্য গবেষণা, উদ্ভাবন ও অটোমেশনে। গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে গড়ে তোলা হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার। যেখানে কাজ করছে বাংলাদেশ, কোরিয়া, ইতালি, চীন, তাইওয়ানসহ বিভিন্ন দেশের অত্যন্ত দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রকৌশলীদের এক চৌকস দল।

প্রশ্ন

রেফ্রিজারেটর পণ্যে আপনাদের নতুন নতুন উদ্ভাবন ও প্রযুক্তি সম্পর্কে সংক্ষেপে বলুন।

আজমল ফেরদৌস: এইট-ইন-ওয়ান কনভার্টেবল মোড: এই প্রযুক্তির মাধ্যমে রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজার কম্পার্টমেন্টের কুলিং পারফরম্যান্স গ্রাহক তাঁর পছন্দমতো সেট করতে পারবেন। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে মোট ৮টি ভিন্ন ভিন্ন মোডে রেফ্রিজারেটরকে কনভার্ট বা রূপান্তর করা যাবে। এতে বিদ্যুৎ খরচ হবে অনেক কম।

প্রশ্ন

ওয়ালটনের কত মডেলের ফ্রিজ পাওয়া যাচ্ছে?

আজমল ফেরদৌস: সব শ্রেণি, পেশা ও আয়ের ক্রেতাদের জন্য ওয়ালটনের রয়েছে শত শত ডিজাইন ও মডেলের রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজার। ওয়ালটন ব্র্যান্ডের এসব ফ্রিজ ১৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২ লাখ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। আছে শূন্য সুদে ৬ মাসের সহজ কিস্তিসহ সর্বোচ্চ ৩৬ মাসের কিস্তিসুবিধা।

  • আজমল ফেরদৌস

  • হেড অব রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন, ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর