Thank you for trying Sticky AMP!!

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের লিখিত পরীক্ষার ফল ও মৌখিকের সূচি প্রকাশ

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নবম ও তদূর্ধ্ব গ্রেডের ১০ ক্যাটাগরির ৪৯টি শূন্য পদের লিখিত পরীক্ষার ফল ও মৌখিক পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।

গণমাধ্যমে দেওয়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ও বাছাই কমিটি-১–এর সদস্যসচিব মহা. বশিরুল আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এসব পদের লিখিত পরীক্ষা ৬ মে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উপপরিচালক পদে মোট ৬০ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। এ পদের মৌখিক পরীক্ষা ২৫ মে বেলা দুইটায় ও ২৭ মে সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে।

সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার পদে মোট ২৬ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। এ পদের মৌখিক পরীক্ষা ২৮ মে বেলা দুইটায় অনুষ্ঠিত হবে।

মেডিকেল অফিসার পদে মোট ৩৬ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। এ পদের মৌখিক পরীক্ষা ২৯ মে বেলা দুইটায় অনুষ্ঠিত হবে। সহকারী পরিচালক পদে মোট ১১৯ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। এ পদের মৌখিক পরীক্ষা ৩০ মে শুরু হবে। চলবে ১ জুন পর্যন্ত। স্বাস্থ্য প্রশিক্ষক কাম মেডিকেল অফিসার পদে মোট ১৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। এ পদের মৌখিক পরীক্ষা ৩ জুন সকাল ১০টায় শুরু হবে।

Also Read: ওজোপাডিকোর দুই পদের লিখিত পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

প্রোগ্রাম অফিসার পদে মোট ২০ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। এ পদের মৌখিক পরীক্ষা ৩ জুন সকাল ১০টায় শুরু হবে। ভাষা শিক্ষক (আরবি) পদে একজন উত্তীর্ণ হয়েছেন। গবেষণা কর্মকর্তা পদে পাঁচজন, সহকারী সম্পাদক পদে ছয়জন ও সমাজবিজ্ঞান প্রশিক্ষক (প্রাণিসম্পদ) পদে পাঁচজন উত্তীর্ণ হয়েছেন। এসব পদের মৌখিক পরীক্ষা ৪ জুন বেলা ২টায় শুরু হবে। বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময় সদ্য তোলা তিন কপি সত্যায়িত ছবি, লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র ও আবেদনের কপি, শিক্ষাগত যোগ্যতার সব সনদের সত্যায়িত কপি ও স্থায়ী ঠিকানার নাগরিকত্ব সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে এবং মূল সনদ প্রদর্শন করতে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্মসনদের সত্যায়িত কপি এবং মূল সনদ প্রদর্শন করতে হবে।

Also Read: খাদ্য অধিদপ্তরের দশম গ্রেডের মৌখিক পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কোনো টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না। নির্ধারিত কাগজপত্র বা দলিলাদি ছাড়া মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে না। কোনো প্রার্থীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বর্ণিত বা নিয়োগসংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় যেকোনো শর্তে ঘাটতি পাওয়া গেলে, কোনো অসত্য তথ্য প্রদান করলে, কোনো জাল সনদ দাখিল করলে, প্রতারণার আশ্রয় নিলে বা আবেদনপত্রে গুরুতর ত্রুটি বা ঘটিতি পরিলক্ষিত হলে মৌখিক পরীক্ষার আগে বা পরে যেকোনো পর্যায়ে প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।