‘পোলিশ চলচ্চিত্র উৎসব বাংলাদেশ’। এতে পূর্ণদৈর্ঘ্য, স্বল্পদৈর্ঘ্য, প্রামাণ্যসহ সমসাময়িক ১০টি পোলিশ চলচ্চিত্র দেখানো হবে।
‘পোলিশ চলচ্চিত্র উৎসব বাংলাদেশ’। এতে পূর্ণদৈর্ঘ্য, স্বল্পদৈর্ঘ্য, প্রামাণ্যসহ সমসাময়িক ১০টি পোলিশ চলচ্চিত্র দেখানো হবে।

কাল থেকে ‘পোলিশ চলচ্চিত্র উৎসব বাংলাদেশ’

‘বৈচিত্র্যের আশ্বাসে নন্দিত পদযাত্রা’ স্লোগানে বুধবার শুরু হচ্ছে ‌‘পোলিশ চলচ্চিত্র উৎসব বাংলাদেশ’। এতে পূর্ণদৈর্ঘ্য, স্বল্পদৈর্ঘ্য, প্রামাণ্যসহ সমসাময়িক ১০টি পোলিশ চলচ্চিত্র দেখানো হবে।
পোলিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় পাঁচ দিনের এই উৎসবের সার্বিক তত্ত্বাবধানে রয়েছে ওসপিএরাম ফাউন্ডেশন, আন্তর্জাতিক একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া। বুধবার ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনলাইন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম মজেকিনোতে ((https://mojeekino.pl/en/) এটি চলবে। আয়োজকেরা জানান, বিনা মূল্যে এই আয়োজনটি উপভোগের সুযোগ পাবেন শুধু বাংলাদেশি সিনেমাপ্রেমীরা।

থাকছে খ্যাতিমান চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্বদের তত্ত্বাবধানে পোলিশ চলচ্চিত্রবিষয়ক মাস্টারক্লাস, লেকচার সেশন ও সিনে–টকে অংশগ্রহণের সুযোগ। একাডেমিক সেশনে থাকছে পোলিশ নারী চিত্রগ্রাহক ভোরোনিকা বিয়স্কার মাস্টারক্লাস। থাকবে ভারতের চলচ্চিত্রতাত্ত্বিক সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়ের লেকচার। একাডেমিক সেশনগুলোতেও বিনা মূল্যে নিবন্ধন করা যাবে।

আন্তর্জাতিক একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়ার প্রেস সমন্বয়ক অনার্য মুরশিদ জানান, আজ সন্ধ্যা সাতটায় ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়ার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে ((https://www.facebook.com/iafmedu/) উৎসবের উদ্বোধনী আয়োজনে থাকবেন ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়ার নির্বাহী পরিচালক বিবেশ রায়, ভিস্টুলা পোলিশ ফেস্টিভ্যালের সমন্বয়কারী রোকসানা পিয়াট্রুজানিস এবং ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়ার চেয়ারপারসন মির্জা আবদুল খালেক।