‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ উদ্‌যাপনের অংশ হিসেবে সারা দেশের ৫০ জেলায় অনুষ্ঠিত হয়েছে ৩ দিনব্যাপী নৃত্যানুষ্ঠান
‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ উদ্‌যাপনের অংশ হিসেবে সারা দেশের ৫০ জেলায় অনুষ্ঠিত হয়েছে ৩ দিনব্যাপী নৃত্যানুষ্ঠান

শিল্পকলার আয়োজনে ৫০ জেলায় নৃত্যানুষ্ঠান

‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ উদ্‌যাপনের অংশ হিসেবে সারা দেশের ৫০ জেলায় অনুষ্ঠিত হয়েছে ৩ দিনব্যাপী নৃত্যানুষ্ঠান। জেলা প্রশাসনের সহায়তায় এর আয়োজন করে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগ। গত ২৯, ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টায় এ অনুষ্ঠান শেষ হয়।

২৯ জানুয়ারি প্রথম দিন নৃত্যানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় গাইবান্ধায়। এর পরদিন নারায়ণগঞ্জ, ফেনী, নড়াইল, রাজবাড়ী, মানিকগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, কুষ্টিয়া, বরগুনা, খুলনা, গাজীপুর, শরীয়তপুর, নেত্রকোনা, বগুড়া, নীলফামারী, লক্ষ্মীপুর, ঝিনাইদহ, হবিগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও, খাগড়াছড়ি, নওগাঁ, ঝালকাঠি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, রংপুর, বরিশাল, চট্টগ্রাম। ৩১ জানুয়ারি শেষ দিন মুন্সিগঞ্জ, নোয়াখালী, যশোর, ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, রাজশাহী, পটুয়াখালী, সাতক্ষীরা, ময়মনসিংহ, গোপালগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, মাগুরা, মৌলভীবাজার, বান্দরবান, চাঁদপুর, লালমনিরহাট, পঞ্চগড়, রাঙামাটি, জয়পুরহাট, শেরপুর, পিরোজপুর, সুনামগঞ্জ ও নরসিংদীতে এ আয়োজন শেষ হয়।

জেলা প্রশাসনের সহায়তায় এর আয়োজন করে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগ

এ আয়োজন নিয়ে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগের পরিচালক মেহজাবীন রহমান বলেন, ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫–এর অংশ হিসেবে ৫০ জেলার নৃত্যানুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগ ৬৪টি জেলা কাভার করল। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর আমার প্রথম লক্ষ্য ছিল ৭টি বিভাগীয় শহর ও ৬৪টি জেলা পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া।

চার মাসে আমরা সে লক্ষ্যে পৌঁছাতে পেরেছি। বাংলাদেশের আনাচে–কানাচে আমরা ছড়িয়ে গেছি একসঙ্গে।’

সমবেত নৃত্য পরিবেশনা

সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগের আয়োজনে ইতিমধ্যেই ৬ জেলায় ব্যান্ড সংগীত, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বাউল সাধু মেলা, কাওয়ালি আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে। চলতি মাস থেকে শাস্ত্রীয় সংগীত উৎসবসহ আরও কিছু অনুষ্ঠান শুরু করতে যাচ্ছে তারা।