
জ্যোতিষশাস্ত্রের পথচলা শুরু হয়েছিল সুপ্রাচীন যুগেই। কিন্তু এটা মেসোপটমিয়া নাকি মিসরে শুরু হয়েছিল, তার কোনো নির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায় না। সে সময় বিভিন্ন গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান বিবেচনা করে মানুষ নিজেদের ভবিষ্যৎ কর্মকাণ্ড ঠিক করত। গ্রহ-নক্ষত্রের বিচারে ঠিক হতো কোনো নির্দিষ্ট কাজের গতি-প্রকৃতি। এভাবেই ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সাবধান হতো প্রাচীন মানুষ।
গ্রহ-নক্ষত্রের বিচারে মানুষের ভূত-ভবিষ্যৎ নিয়ে কথাবার্তা শুরু হয় অনেক পরে। আধুনিক জ্যোতিষশাস্ত্র মানুষের জন্মক্ষণে বিভিন্ন গ্রহ-নক্ষত্রকে বিচার্য ধরে তার চরিত্র, ভাগ্য ইত্যাদি সম্পর্কে মন্তব্য করে।
পেঙ্গুইন বুক অব ফার্স্ট অবলম্বনে