সিলেটে শীতের সময়

ষড়ঋতুর বাংলাদেশে এখন শীতকাল। শীতে কেউ ভোগান্তিতে পড়েন আবার কেউ উদ্‌যাপন করেন। গ্রামীণ জীবন মানসে তাই এ ঋতুর প্রভাব সবচেয়ে বেশি। কুয়াশার চাদর মুড়িয়ে আবির্ভূত হয় শীতের সকাল। ঘন কুয়াশায় মাঝেমধ্যে উঁকি দেয় সূর্য। দিন শেষে পড়ন্ত বিকেলে আবারও কুয়াশা ঢাকা পড়ে প্রকৃতি। হাওরপারের শীতকাল অন্য রকম। শীতের বিকেলেও কাজে ব্যস্ত থাকেন হাওরপারের মানুষ। ধানখেতে দেখা মেলে পাখির বিচরণ। হাঁটু পানিতে কেউ মাছ ধরেন, আবার কেউ বোরো চাষে ব্যস্ত থাকেন সন্ধ্যা পর্যন্ত। শীতের পড়ন্ত বিকেলের কয়েকটি ছবি নিয়ে এ গল্প। ছবিগুলো সিলেট সদরের চামাউড়াকান্দি, বাউয়ারকান্দি হাওর থেকে তোলা।

শীতের পড়ন্ত বিকেলে গরম কাপড় পরে গন্তব্যে যাচ্ছেন হাওরপারের এক ব্যক্তি।
শীতের পড়ন্ত বিকেলে গরম কাপড় পরে গন্তব্যে যাচ্ছেন হাওরপারের এক ব্যক্তি।
শীতের বিকেলে হাওরের পাশে বীজতলায় পরিবারের সবাই মিলে চারা তুলছেন।
শীতে হাওরাঞ্চলের কৃষকেরা সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বোরো চাষে ব্যস্ত থাকেন।
শীতের বিকেলে হাওরের হাঁটু পানিতে নেমে জালে আটকা মাছ ধরছেন এক ব্যক্তি।
হাওরের এ পাশে বোরোখেত ও পাশে খানিক পানি। সেখানে শিকারে ব্যস্ত সাদা বক।
শীতের বিকেলে জমিতে মই দিচ্ছেন কৃষক।
বিকেলে কাজ শেষে বোরোখেতের পাশে জমি চাষ করার যন্ত্র ঢেকে রেখে বাড়িতে গেছেন কৃষক।
পড়ন্ত বিকেলে কুয়াশায় ঘোলাটে রূপ ধারণ করেছে হাওর।
কুয়াশাচ্ছন্ন শীতের বিকেলে মাছ ধরছেন হাওরপারের এক ব্যক্তি।
শীতের বিকেলে তোয়ালে মুড়িয়ে মেঠো পথে হাঁটছে শিশু। হিমবাতাসে উড়ছে তোয়ালে।
হাওরপারে দেখা মেলে শীতের এমন পড়ন্ত বিকেল।
শীতের বিকেলে বাড়ির পাশে গরম কাপড় মুড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে এক শিশু।
শিমের ডালের নিচ দিয়ে বিদায় নিচ্ছে শীতের সূর্য।
কুয়াশা মোড়ানো পড়ন্ত সূর্য। শীতের বিকেলে খাওয়া শেষে পাখিরাও ফিরছে নীড়ে।