খুলনার খালিশপুর এলাকার নয়াবাটির ‘কবুতর হাটের’ নাম জানে অনেকে। তবে ছুটির দিনে এই হাটে গেলে অবাক হতে হয়। শুধু কবুতর নয়, চিল, শালিক, কচ্ছপ বিক্রি হয় এ হাটে। অথচ বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে এসব প্রাণী বেচাকেনা নিষেধ।
সাদ্দাম হোসেন খুলনা
খাঁচা ভরা কবুতর আনা হয়েছে বিক্রির জন্য।
বিজ্ঞাপন
নানা রঙের বাজুরিকা পাখি বিক্রি হচ্ছে।
বিজ্ঞাপন
শালিক পাখিও বিক্রি করা হচ্ছে। অথচ শালিক পাখি বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে বিক্রি নিষেধ। ককাটেল পাখি চড়েছে কাঁধে। নানা পাখি বিক্রি হয় এই হাটে। বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে নিষেধ হলেও অ্যাকুয়ারিয়ামে মাছের পাশাপাশি বিক্রি হচ্ছে কচ্ছপ। খরগোশ বেচাকেনা চলছে। বিক্রির জন্য চিল পর্যন্ত নিয়ে এসেছেন একজন। বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে এটি নিষিদ্ধ। রেহাই পায়নি শালিকের ছানাও। নীলকণ্ঠের ছানাও আনা হয়েছে হাটে। বিক্রির জন্য হাটে রয়েছে বেজি।