বাংলাদেশে মোহাম্মদ আলী

বক্সিং কিংবদন্তি মোহাম্মদ আলী ১৯৭৮ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে আসেন। মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে সেদিন ঢাকায় আসেন তাঁর স্ত্রী ওই সময়ের বিখ্যাত মডেল ভেরোনিকা পরশে, মেয়ে লায়লা আলী, ভাই, বাবা ও মা। এ সময় তেজগাঁও বিমানবন্দরে ভক্তরা তাঁকে ঘিরে ধরেন। ছবি: সংগৃহীত
বক্সিং কিংবদন্তি মোহাম্মদ আলী ১৯৭৮ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে আসেন। মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে সেদিন ঢাকায় আসেন তাঁর স্ত্রী ওই সময়ের বিখ্যাত মডেল ভেরোনিকা পরশে, মেয়ে লায়লা আলী, ভাই, বাবা ও মা। এ সময় তেজগাঁও বিমানবন্দরে ভক্তরা তাঁকে ঘিরে ধরেন। ছবি: সংগৃহীত
বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে আলীকে নিয়ে গাড়ির শোভাযাত্রা রওনা দেয় রাষ্ট্রীয় অতিথিশালার দিকে। আলী ও ভেরোনিকা বসেন শোভাযাত্রার অগ্রভাগে থাকা ১৯১৯ সালে তৈরি এককালে দিনাজপুরের মহারাজা গিরিজা নাথের হুড-খোলা রোলস রয়েস গাড়িতে। পাশে জনতার ঢল। ছবি: সংগৃহীত
ঢাকা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের ১২ বছর বয়সী মোহাম্মদ গিয়াসউদ্দীনের সঙ্গে মুষ্টিযুদ্ধে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন মোহাম্মদ আলী। ছবি: সংগৃহীত
ঢাকা থেকে বিশেষ বিমানে কক্সবাজারে যান মোহাম্মদ আলী ও তাঁর সফরসঙ্গীরা। কক্সবাজারে হাতির পিঠে আলী ও তাঁর স্ত্রী ভেরোনিকা। ছবি: সংগৃহীত
চট্টগ্রামে এক নৈশভোজে মোহাম্মদ আলী। ছবি: সংগৃহীত
সফরসঙ্গীদের নিয়ে নৌবিহারের জন্য মোহাম্মদ আলী পাগলা ঘাটে যান। আলীকে এখানে অভ্যর্থনা জানান বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান এয়ার কমোডর মঈনুল ইসলাম। আলীর জন্য স্টিমার গাজী মনোরমভাবে সাজানো হয়েছিল। গাজীতে করে আলী রওনা দেন মুন্সিগঞ্জের দিকে। ছবি: সংগৃহীত
পাগলা ঘাটে আলীর স্ত্রী ভেরোনিকাকে ফুলের মালা পরিয়ে দিচ্ছেন এক শিশু। শিশু-কিশোর ও তরুণেরা মোহাম্মদ আলীকেও মালা পরিয়ে দেয়। ছবি: সংগৃহীত
স্টিমার গাজীতে করে আলী প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে ঘুরে বেড়ান বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা ও ধলেশ্বরী নদীতে। স্টিমারে বসে আলীর সঙ্গে কথা বলছেন তাঁর স্ত্রী ভেরোনিকা। ছবি: সংগৃহীত
সে সময় মোহাম্মদ আলীকে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে একটি পাসপোর্ট দেওয়া হয়। তাঁর পাসপোর্টের নম্বর ছিল সি ০৫৭০৯৩। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার আগ মুহূর্তে বিমানের সামনে মোহাম্মদ আলী। ছবি: সংগৃহীত