Thank you for trying Sticky AMP!!

ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ২০ বলে ফিফটি করেন রংপুর রাইডার্সের শামীম হোসেন

অবিশ্বাস্য ইনিংসের পর যা বললেন শামীম

রংপুর রাইডার্সের রান তখন ১৪.২ ওভারে ৭৬, ৬ উইকেট নেই। শামীম হোসেন ক্রিজে আসেন তখন। তিনি ব্যাটিংয়ে নামার দুই বল পরেই আউট রংপুরের সর্বশেষ স্বীকৃত ব্যাটসম্যান নুরুল হাসান। সেখান থেকে আবু হায়দারকে নিয়ে শামীম গড়লেন ৩১ বলে ৭২ রানের অবিশ্বাস্য এক জুটি।

অবিচ্ছিন্ন এ জুটির সৌজন্যেই ২০ ওভার শেষে রংপুরের রান গিয়ে দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ১৪৯। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ম্যাচের রংপুরের লড়াই করার জন্য যা যথেষ্ট। শামীম অপরাজিত ছিলেন ২৪ বলে ৫৯ রানে। ২৪৫ স্ট্রাইক রেটের অবিশ্বাস্য ইনিংসে ৫টি চার ও ৫টি ছক্কায় ইনিংসের ২৫ রানই এসেছে উইকেটের পেছনে। আবু হায়দার অপরাজিত ছিলেন ৯ বলে ১২ রানে।

ইনিংসের ফাঁকে নিজের অবিশ্বাস্য ইনিংস নিয়ে শামীম বলছিলেন, ‘আসলে আমার নিজের ওপর বিশ্বাস ছিল, আমি যদি ফিনিশিং করতে পারি, তাহলে দলের জন্য ভালো কিছু দিতে পারব।’ উইকেটের চারপাশে মারা অবিশ্বাস্য শট নিয়ে তিনি যোগ করেন, ‘আসলে এগুলো আমার তৎক্ষনাৎ সিদ্ধান্ত। এগুলো আমি ভালো খেলি। চেষ্টা করেছি, সফল হয়েছি।’

৫৯ রানের অপরাজিত ইনিংসে ৫টি করে চার ও ছয় মারেন শামীম

সঙ্গী হিসেবে আবু হায়দারের ওপরও যে শামীমের আস্থা ছিল, সে কথাও জানালেন তিনি, ‘আসলে রনি ভাই অনেক ভালো ব্যাটিং করে। আমি জানি, উনি একটা বল পেলে একটাই ছক্কা মারতে পারবে। তাই আমরা নরমালই ছিলাম।’

শামীম প্রথম কোয়ালিফায়ার ম্যাচে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে ওপেনিংয়ে নেমে আউট হয়েছিলেন ০ রানে। আজ তাঁকেই নামানো হয় আটে। নিজের পরিবর্তনশীল ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি সব সময়ই রেডি থাকি। যে জায়গায়ই নামায়, রেডি থাকি।’

Also Read: আম্পায়ারের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে শাস্তি লিটনের