আফগানরা এমন উল্লাস একটু পরপরই করছে
আফগানরা এমন উল্লাস একটু পরপরই করছে

বাংলাদেশ–আফগানিস্তান

তৃতীয় ওয়ানডে: ২০০ রানে জিতল আফগানিস্তান, ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ধবধোলাই বাংলাদেশ

স্বাগত

বাংলাদেশ–আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে সবাইকে স্বাগত।সিরিজটি এরইমধ্যে ২–০ ব্যবধানে জিতেছে আফগানিস্তান। বাংলাদেশ আজ খেলবে ধবলধোলাই এড়াতে।

টসে জিতেছে আফগানিস্তান

আবু ধাবিতে সিরিজের শেষ ম্যাচে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আফগানিস্তান।

বাংলাদেশ একাদশে চার পরিবর্তন

মোহাম্মদ নাঈম, সাইফ হাসান, নাজমুল হোসেন, তাওহিদ হৃদয়, মেহেদী হাসান মিরাজ (অধিনায়ক), নুরুল হাসান (উইকেটরক্ষক), শামীম হোসেন, রিশাদ হোসেন, নাহিদ রানা, তানভীর ইসলাম, হাসান মাহমুদ

গুরবাজ ও ইব্রাহিমের দারুণ শুরু

টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া আফগানিস্তান দারুণ শুরু পেয়েছে। ইনিংসের প্রথম ৫ ওভারে রান তুলেছে ৩৪। নতুন বলে নাহিদ রানা তিন ওভারে রান দিয়েছেন ১৭, হাসান মাহমুদ ২ ওভারে একই রান দিয়েছেন।

৫ ওভারে আফগানিস্তানের রান ৩৪।

কী বলছেন রশিদ

দুজনই লেগ স্পিনার। রশিদ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একজন কিংবদন্তি। রিশাদও দারুণ করছেন। আজ ম্যাচের আগে রিশাদকে হয়তো পরামর্শই দিচ্ছিলেন রশিদ। ছবি অন্তত সে কথাই বলছে। এই সময়ে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদও।

আফগানিস্তানের রান ১৩ ওভারে ৮৩ রান।

অবশেষে উইকেট এনে দিলেন তানভীর

অবশেষে উইকেট পাওয়ার অপেক্ষা শেষ হলো বাংলাদেশের। সেটি হলো তানভীর ইসলামের হাত ধরে। তাঁর বলে এলবিডব্লু হয়ে গেছেন ৪৪ বলে ৪২ রান করা রহমানউল্লাহ গুরবাজ।

আফগানিস্তানের রান ১ উইকেটে ১০৫। উইকেটে এসেছেন সেদিকউল্লাহ আতাল।

ফিফটির পর ইব্রাহিম জাদরান

বড় সংগ্রহের পথে এগিয়ে যাচ্ছে আফগানিস্তান

২৬ ওভারে আফগানিস্তানের রান ১ উইকেটে ১৫৪। ৮২ রান নিয়ে ব্যাটিং করছেন ইব্রাহিম জাদরান। আতাল অপরাজিত ১৭ রানে। বাংলাদেশের হয়ে একটি উইকেট নিয়েছেন তানভীর আহমেদ।

যেভাবে ফিরেছেন আতাল ও হাশমতউল্লাহ

তিন নম্বরে উইকেটে আসা সেদিকউল্লাহ আতালও দারুণ খেলছিলেন। তবে নিজের প্রথম ওভারেই এসেই তাঁকে ফিরিয়েছেন সাইফ হাসান। বোলার সাইফের হাতেই সহজ ক্যাচ দিয়েছেন আতাল। করেছেন ২৯ রান।

সাইফ পরের ওভারেই ফিরিয়েছেন হাশমতউল্লাহ শহীদিকে। আফগান অধিনায়ক সাইফের বলে সুইপ খেলতে গিয়ে ক্যাচ দিয়েছেন তাওহিদ হৃদয়ের হাতে। স্কয়ার লেগে দারুণ এক ক্যাচ নিয়েছেন হৃদয়।

আফগানিস্তানের রান ৩ উইকেটে ১৭৭।

জাদরান হলেন রানআউট

আজও সেঞ্চুরি করতে পারলেন না জাদরান। গত ম্যাচের মতো আউট হলেন ৯৫ রানেই। আগের ম্যাচে মেহেদী হাসান মিরাজের বলে রিশাদের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হওয়া জাদরান আজ হয়েছেন রানআউট।

আফগানিস্তানের রান ৩৭ ওভারে ৪ উইকেটে ১৮৭।

সাইফের বলে বোল্ড ইকরাম

বাংলাদেশকে দারুণভাবে ম্যাচে ফেরালেন সাইফ। নিজের প্রথম দুই ওভারে দুই উইকেট নেওয়ার পর চতুর্থ ওভারে ইকরাম আলখিলকে বোল্ড করেছেন সাইফ। ৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন সাইফ।

আফগানিস্তানের রান ৩৮ ওভারে ৫ উইকেটে ১৯০।

তানভীরের দ্বিতীয় উইকেট

দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে আজমতউল্লাহ ওমরজাইকে বোল্ড করলেন তানভীর। ২০ রান করেছেন ওমরজাই।

আফগানিস্তানের রান ৪২ ওভারে ৬ উইকেটে ২১৮।

নিয়মিত টার্ন পাচ্ছেন বাংলাদেশের স্পিনাররা। এটির কারণে দ্বিতীয় ইনিংসে ভুগতে হতে পারে বাংলাদেশেরও।

দারুণ ক্যাচ নিলেন হৃদয়

ছক্কা দিয়ে ইনিংস শুরু করেছিলেন রশিদ। তবে বেশিক্ষণ উইকেটে টিকে থাকতে পারলেন না। মিরাজের বলে ইনসাইড আউট খেলতে গিয়ে একস্ট্রা কাভারে হৃদয়ের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন রশিদ। ৮ রান করেছেন এই লেগ স্পিনার।

আফগানিস্তানের রান ৪৪ ওভারে ৭ উইকেটে ২২১।

হাসানের দুই উইকেট

ইনিংসের ৪৮তম ওভারের শেষ দুই বলে দুই উইকেট নিলেন হাসান মাহমুদ। আউট করেছেন খারোতে ও গজনফরকে।

আফগানিস্তানের রান ৯ উইকেটে ২৪৯ রান।

এক ওভারে ২৫

ইনিংসের ৪৯তম ওভারে মিরাজের বলে ২৫ রান নিলেন নবী। মেরেছেন তিনটি বড় ছক্কা।

৪৯ ওভারে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৯ উইকেটে ২৭৪ রান।

আফগানিস্তানের বড় সংগ্রহ

৯৯ রানে প্রথম উইকেট হারানো আফগানিস্তান ২২১ রানেই হারিয়েছিল ৭ উইকেট। তখন মনে হচ্ছিল ভালো শুরুটা কাজে লাগাতে পারবে না আফগানিস্তান। তবে মোহম্মদ নবীর দুর্দান্ত এক ফিফটিতে আফগানিস্তান তুলেছে ৯ উইকেটে ২৯৩ রান। এটি বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ।

৩৭ বলে ৬২ রানে অপরাজিত ছিলেন নবী। শেষ পাঁচ ওভারে আফগানিস্তান নিয়েছে ৬৭ রান।

ইব্রাহিম জাদরানের সেঞ্চুরি নিয়ে আক্ষেপ থাকতে পারে আফগানদের। গত ম্যাচের মতো আজও ৯৫ রানে আউট হয়েছেন এই ওপেনার। বাংলাদেশের হয়ে ৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন সাইফ হাসান।

ফিরলেন নাঈম

সুযোগটা কাজে লাগাতে পারলেন না নাঈম। আফগানিস্তান সিরিজের শেষ ম্যাচে মাঠে নামার সুযোগ পেয়েছিলেন এই ওপেনার। তবে সুযোগটা কাজে লাগাতে পারলেন না। আজমতউল্লাহ ওমরজাইর বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন নাঈম। ফিরেছেন ৭ রান করে।

বাংলাদেশের রান ৯ ওভারে ১ উইকেটে ৩৫।

নাজমুল এবার ফিরলেন ৩ রানে

বাংলাদেশ: ১৫ ওভারে ৫৬/২

২, ৭, ৩—আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে নাজমুল হোসেনের রান। বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক আজ ১৬ বলে ৩ রান করে বোল্ড হলেন আফগান মিডিয়াম পেসার বিলাল সামির বলে। ওয়ানডেতে দ্বিতীয় ম্যাচ খেলা সামির এটিই প্রথম উইকেট। ১২.৫ ওভারে ৪৭ রানে দ্বিতীয় উইকেট খোয়াল বাংলাদেশ।

উইকেটে এসেছেন তাওহিদ হৃদয়।

১২
সিরিজে নাজমুলের রান। ওয়ানডেতে কোনো সিরিজে বা টুর্নামেন্টে নাজমুলের সর্বনিম্ন। আগের সর্বনিম্ন ২০, ২০১৮ এশিয়া কাপে ৩ ইনিংসেই।

প্রথম বলেই উইকেট রশিদের, হৃদয়ের বিদায়

বাংলাদেশ: ১৭ ওভারে ৬৩/৩

বোলিংয়ে এসেই উইকেট পেয়ে গেলেন রশিদ খান। আগের ম্যাচে ৫ উইকেট নেওয়া লেগ স্পিনারের গুগলিতে বোল্ড হয়ে গেছেন তাওহিদ হৃদয়। ১২ বলে ৭ রান করেছেন বাংলাদেশ ব্যাটসম্যান। ৫৯ রানে তৃতীয় উইকেট হারাল বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ে নেমেছেন অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ।

সিরিজে রশিদের উইকেট এখন ৯টি।

এই সিরিজে রশিদের উইকেট। বাংলাদেশ–আফগানিস্তান ওয়ানডে সিরিজে যা সর্বোচ্চ।

সাইফকেও ফিরিয়েও বাংলাদেশকে বড় ধাক্কা দিলেন রশিদ

বাংলাদেশ: ১৯ ওভারে ৭০/৪

নিজের দ্বিতীয় ওভারেও উইকেট পেলেন রশিদ খান। আফগান লেগ স্পিন তারকার এবারের শিকার সাইফ হাসান। ৫৪ বলে ৪৩ রান করা বাংলাদেশ ওপেনারকেও বোল্ড করেছেন রশিদ। এবার রং’আনে সাইফকে বিভ্রান্ত করে সিরিজে ১০ম উইকেট পেয়ে গেলেন এই সংস্করণে আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি। ৭০ রানে চতুর্থ উইকেট হারাল বাংলাদেশ।

সাইফের পর মিরাজেরও বিদায়, বিপদে বাংলাদেশ

রশিদ খান সাইফ হাসানকে ফেরানোর দুই বল বিলাল সামির বলে উইকেটকিপারকে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৭০ রানেই পড়ল পঞ্চম উইকেট। ওই রানেই।

৪ বলে ৩ উইকেট নেই বাংলাদেশের, মহাবিপদে বাংলাদেশ

বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ৭৪/৬

অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের বিদায়ের পরের বলেই রানআউট শামীম হোসেন। স্কোরটাকে ৭০ রানে স্থির রেখেই ৪ বলের মধ্যে ৩ উইকেট হারাল বাংলাদেশ। পয়েন্ট থেকে নানগেইয়ালিয়া খারোতের সরাসরি থ্রোতে রানআউট হয়েছেন ননস্ট্রাইকিং ব্যাটসম্যান শামীম। ৪ বলে ১ রান করেছেন শামীম। রিশাদ নেমেছেন ব্যাটিংয়ে।

নুরুলও গেলেন, ৭৪ রানে ৭ উইকেট নেই বাংলাদেশের

বাংলাদেশ: ২১ ওভারে ৭৭/৭

রশিদ খানের এলবিডব্লু আবেদনে আঙুল তুলেছিলেন আম্পায়ার। ব্যাটসম্যান নুরুল হাসান রিভিউ নেন। তবে কাজ হয়নি, আম্পায়ার্স কলের কারণে বাঁচতে পারেননি নুরুল। ৭৪ রানে সপ্তম উইকেট হারাল বাংলাদেশ, রশিদ পেলেন ১১ উইকেট।

১১
সিরিজে রশিদের উইকেট। ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে যা আফগানিস্তানের রেকর্ড। আগের রেকর্ডটাও রশিদের, ২০১৭ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১০ উইকেট।

রশিদ–সামিতে বিধ্বস্ত বাংলাদেশ, ৮১ রানে নেই ৮ উইকেট

তানভীর ইসলামও গেলেন। বিলাল সামির বলে ফিরতি ক্যাচ দিয়েছেন এই লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যান। সামির এটি তৃতীয় উইকেট। তানভীর ফিরলেন ৫ রান করে। ৮১ রানে ৮ উইকেট নেই বাংলাদেশের।

১৭তম ওভারে রশিদ খান বোলিং শুরু করার পর ৫৯ থেকে ৮১, এই ২২ রানে ৬ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ।

৪ উইকেট পেয়ে গেলেন বিলাল সামি, ৯ উইকেট নেই বাংলাদেশের

বাংলাদেশ: ২৪ ওভারে ৮৮/৯

আফগানরা এমন উল্লাস একটু পরপরই করছে

আফগানিস্তানের কাছে বাংলাদেশের প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই হওয়াটা এখন সময়ের ব্যাপার। রিশাদ হোসেনকে ফিরিয়ে আফগানিস্তানকে নবম উইকেট এনে দিয়েছেন দলটির পেসার বিলাল সামি, ম্যাচে যেটি তাঁর চতুর্থ উইকেট। শর্ট মিডউইকেটে ভালো একটি ক্যাচ নিয়েছেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ। ৮৮ রানে ৯ উইকেট নেই বাংলাদেশের।

২০০ রানে জিতল আফগানিস্তান, ধবধোলাই বাংলাদেশ

২৯৪ রানের লক্ষ্য। রান তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ঠিক ২০০ রানে হারল বাংলাদেশ। ওয়ানডেতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের এটাই রানের হিসাবে সবচেয়ে বড় হার। আগের রেকর্ডটা ১৪২ রানের, ২০২৩ সালে চট্টগ্রামে।

তিন ম্যাচের সিরিজটা ৩–০–তে হেরে আফগানিস্তানের কাছে প্রথমবার ওয়ানডেতে ধবলধোলাই–ও হলো বাংলাদেশ।

হাসান মাহমুদকে উইকেটকিপারের ক্যাচ বানিয়ে ৫ উইকেট পেয়ে গেছেন মাত্রই দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলা আফগান পেসার বিলাল সামি।

ওয়ানডেতে ১৬তম বারের মতো ১০০ রানের নিচে অলআউট হলো বাংলাদেশ। তবে ২০১৮ সালের এবারই প্রথম ৫০ ওভারের ম্যাচে তিন অঙ্ক ছুঁতে পারল না বাংলাদেশ। সে বছরের জানুয়ারিতে মিরপুরে শ্রীলঙ্কার কাছে ৮২ রানে অলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ।

রানতাড়ায় শুরুটা খারাপ ছিল না বাংলাদেশের। সাইফ হাসান ও মোহাম্মদ নাঈম তুলে ফেলেছিলেন ৩৫ রান। নাঈমের বিদায়ের পর পরিস্থিতি বদলে যেতে থাকে। ৪৭ রানে নাজমুলের বিদায়ে নেই দ্বিতীয় উইকেট। তবে ১৭তম ওভারে বোলিংয়ে এসেই রশিদ খান প্রথম বলে উইকেট নেওয়ার পর ধস নামে বাংলাদেশের ইনিংসে। এরপর ১১.১ ওভারে ৩৪ রান তুলতে অলআউট বাংলাদেশ।

আফগান পেসার বিলাল সামি ৩৩ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। দুই ম্যাচের ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবার ৫ উইকেট নিলেন সামি। রশিদ খান নিয়েছেন ১২ রানে ৩ উইকেট।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

আফগানিস্তান: ৫০ ওভারে ২৯৩/৯ (জাদরান ৯৫, নবী ৬২*, গুরবাজ ৪২; সাইফ ৩/৬, তানভীর ২/৪৬, হাসান ২/৫৭)।
বাংলাদেশ: ২৭.১ ওভারে ৯৩ (সাইফ ৪৩, হাসান ৯; সামি ৫/৩৩, রশিদ ৩/১২)
ফল: আফগানিস্তান ২০০ রানে জয়ী। সিরিজ: ৩–ম্যাচ সিরিজে আফগানিস্তান ৩–০–তে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: বিলাল সামি। ম্যান অব দ্য সিরিজ: ইব্রাহিম জাদরান।