Thank you for trying Sticky AMP!!

ই-গভর্ন্যান্সে উদীয়মান প্রযুক্তির প্রশিক্ষণ দিতে পারবে সিটিও ফোরাম

সংবাদ সম্মেলনে বক্তৃতা করছেন সিটিও ফোরামের সভাপতি

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) খাতকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে বাংলাদেশ। সরকার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ে তুলতে চায়, যেখানে জনশক্তিই হবে স্মার্ট। সবাই অনলাইনে সব করতে শিখবে। অর্থনীতি হবে ই-অর্থনীতি, যেখানে সম্পূর্ণ অর্থ ব্যবস্থাপনা ডিজিটাল যন্ত্রে করা হবে। আমাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান সবই হবে ই-গভর্ন্যান্সের মাধ্যমে। ই-শিক্ষা ও ই-স্বাস্থ্যসহ সবকিছুতে ডিজিটাল যন্ত্র ব্যবহার করা হবে। আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত সিটিও ফোরাম বাংলাদেশ আয়োজিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে আইসিটি পেশাদারদের ভূমিকা’ শীর্ষক সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন।

সম্মেলনে সিটিও ফোরাম বাংলাদেশের সভাপতি তপন কান্তি সরকার বলেন, ‘বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। প্রযুক্তিনির্ভর চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য প্রয়োজনীয় জাতীয় জ্ঞানার্জন, দক্ষতা বৃদ্ধি, রি-স্কিলিং ও আপ-স্কিলিংয়ের মাধ্যমে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সিটিও ফোরামের সদস্যের মধ্যে অনেক অভিজ্ঞ পেশাদার আইসিটি নেতা রয়েছেন, যাঁরা দেশকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করতে পারবেন। সিটিও ফোরাম ই-গভর্ন্যান্সে উদীয়মান প্রযুক্তির ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে।’

সিটিও ফোরামের মহাসচিব মো. আরফে এলাহী বলেন, ‘আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য কাজ করেছি। এখন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য কাজ করব। ডিজিটাল রূপান্তরে আমাদের স্বেচ্ছাসেবক পরিষেবা নিয়ে আইসিটি বিভাগ, বেসিস, এটুআই, হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, বিটিআরসিসহ সরকারি ও বেসরকারি খাতের অনেক সংস্থাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

সম্মেলনে সংগঠনের সহসভাপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সেলিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপ নন্দী, মো. আসিফ, অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ মুসা, কার্যকরী সদস্য নাহিদা আক্তার, সুপর্ণা রায় ও মো. ফজলে মুনিম বক্তব্য দেন।