শিক্ষাদীক্ষায় নিজেকে সফল দেখতে চান, এমন কার না স্বপ্ন থাকে বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার। কিন্তু সেই স্বপ্ন সব সময় বাস্তবে সবার কাছে ধরা দেয় না। কিন্তু সেই সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় কোন দেশের কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে, সেটাও তাদের জানা জরুরি। যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশন (টিএইচই) বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং প্রকাশ করে থাকে। তারা ২০২৫ সালে বিশ্বের শীর্ষ ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকায় থাকা শীর্ষ ১০টি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
২০২৪-২৫ মেয়াদে টাইমস হায়ার এডুকেশনের জরিপে বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড। এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সঠিক দিন-তারিখ কারও জানা নেই। তবে ১০৯৬ সাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাদানের প্রমাণ পেয়েছেন ঐতিহাসিকেরা।
সেরা বিশ্ববিদ্যালয় বাছাইয়ের ক্ষেত্রে পাঁচটি বিভাগে মান নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে সামগ্রিক সূচক, গবেষণার পরিবেশ, গবেষণার মান, শিল্প খাতে অবদান (ইন্ডাস্ট্রি) ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা।
জরিপে সামগ্রিক সূচকে অক্সফোর্ড পেয়েছে ৯৮ দশমিক ৫ পয়েন্ট। শিক্ষাদান সূচকে ১০০-এর মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৯৬ দশমিক ৮।
বিশ্ববিদ্যায়টিতে আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা হয়। গবেষণার পরিবেশ সূচকে ১০০/১০০ নম্বর পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ ছাড়া গবেষণার মান সূচকে ৯৮ দশমিক ৮ পয়েন্ট। শিল্প খাতে অবদান সূচকে প্রাপ্ত নম্বর ৯৯ দশমিক ৬ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা ৯৭ দশমিক ৩।
বহু বিখ্যাত ব্যক্তির শিক্ষাজীবন কেটেছে ইংল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী এ বিশ্ববিদ্যালয়ে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যালামনাইদের ‘অক্সোনিয়ান’ বলা হয়। এ পর্যন্ত কমপক্ষে ৪ জন ইংরেজ রাজা, ৮ জন বিদেশি রাজা, ৪৭ জন নোবেল পুরস্কারজয়ী, ২৫ জন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী, ২৮ জন বিদেশি প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী, ৭ জন ‘সেইন্ট’ বা ধর্মযাজক, ১৮ জন ‘কার্ডিনাল’ এবং ১ জন পোপ পড়েছেন অক্সফোর্ডে।
অস্কার ওয়াইল্ড, স্টিফেন হকিং, মার্গারেট থ্যাচার, রুপার্ট মারডকরা উঠে এসেছেন এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিল ক্লিনটন, যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার, অস্ট্রেলিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবোটও অক্সফোর্ডের সাবেক শিক্ষার্থী ছিলেন।
ভৌত বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিজ্ঞানে গবেষণার জন্য এমআইটির বেশ সুনাম রয়েছে। শিক্ষা ও গবেষণায় অসামান্য অবদান রাখায় ২০২৪-২৫ মেয়াদে টাইমস হায়ার এডুকেশনের জরিপে দ্বিতীয় সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের এ বিশ্ববিদ্যালয়।
১৮৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯২৮ সালে বানানো হয় পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন কম্পিউটার ‘হুইয়ার্লউইন্ড ১’। এমআইটির জাদুঘরে এখনো তা সংরক্ষিত আছে।
জরিপে সামগ্রিক সূচকে এমআইটি পেয়েছে ৯৮ দশমিক ১ পয়েন্ট। শিক্ষাদান সূচকে ১০০-এর মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৯৯ দশমিক ২।
গবেষণার পরিবেশ সূচকে ৯৬ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ ছাড়া গবেষণার মান সূচকে ৯৯ দশমিক ৭ পয়েন্ট। শিল্প খাতে অবদান সূচকে ১০০/১০০ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা ৯৩ দশমিক ৮।
এমআইটিতে বর্তমানে ১১ হাজার ৮৩৬ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ৪২ শতাংশ নারী ও ৫৮ শতাংশ পুরুষ। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৩৩ শতাংশই বিদেশি।
এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হওয়া ছাত্রছাত্রীদের দ্বারা গোটা পৃথিবীতে ২৫ হাজার ৮০০ প্রতিষ্ঠান চলছে। নভোচারী বাজ অলড্রিন, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনান, খান একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ও শিক্ষাবিদ সালমান খানের মতো মানুষেরা পড়েছেন এমআইটিতে।
১৬৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হার্ভার্ড যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। এটিকে বিশ্বের অন্যতম সম্মানজনক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার দেশটির উচ্চশিক্ষার ওপর যে পরিকল্পিতভাবে খড়্গহস্ত হয়েছে, তার কারণ দেশজুড়ে ক্যাম্পাসগুলোয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ। তবে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর সেই তোপ দাগাতে গিয়ে বেশ প্রতিবন্ধকতারও সম্মুখীন হয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। ফলে ফেডারেল সরকারের সঙ্গে চাপান-উতোর লেগে গেছে হার্ভার্ডের।
জরিপে সামগ্রিক সূচকে হার্ভার্ড পেয়েছে ৯৭ দশমিক ৭ পয়েন্ট। শিক্ষাদান সূচকে ১০০-এর মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৯৭ দশমিক ৩।
গবেষণার পরিবেশ সূচকে ৯৯ দশমিক ৯ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ ছাড়া গবেষণার মান সূচকে ৯৯ দশমিক ৩ পয়েন্ট। শিল্প খাতে অবদান সূচকে ৮৫ দশমিক ৭ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা ৯০ দশমিক ১।
হার্ভার্ডে বর্তমানে ২২ হাজার ৫৮৪ শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ৫২ শতাংশ নারী ও ৪৮ শতাংশ পুরুষ। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২৫ শতাংশই বিদেশি।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, জন এফ কেনেডি, মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস, ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ, জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের মতো মানুষ হার্ভার্ডের সাবেক শিক্ষার্থী ছিলেন।
২০২৪-২৫ মেয়াদে টাইমস হায়ার এডুকেশনের জরিপে বিশ্বের চতুর্থ শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন। ১৭৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাষ্ট্রের চতুর্থ প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়।
টাইমসের জরিপে সামগ্রিক সূচকে প্রিন্সটন পেয়েছে ৯৭ দশমিক ৫ পয়েন্ট। শিক্ষাদান সূচকে ১০০-এর মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৯৮ দশমিক ৩।
গবেষণার পরিবেশ সূচকে ৯৮ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ ছাড়া গবেষণার মান সূচকে ৯৮ দশমিক ৯ পয়েন্ট। শিল্প খাতে অবদান সূচকে ৯৬ দশমিক ৯ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা ৮৭ দশমিক ৪।
প্রিন্সটনে বর্তমানে ৮ হাজার ৩৭৮ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ৪৭ শতাংশ নারী ও ৫৩ শতাংশ পুরুষ। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২৩ শতাংশ বিদেশি।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট উইড্রো উইলসন প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে পড়েছেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ফার্স্ট লেডি ও প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্ত্রীর মিশেল ওবামা এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী।
বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ ধনী ও মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোস প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে পড়েছেন। তিনি বিশ্বের সর্ববৃহৎ ই-কমার্স সাইট অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা।
টাইমস হায়ার এডুকেশনের জরিপে বিশ্বের পঞ্চম শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ। ইংরেজিভাষী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পৃথিবীর দ্বিতীয় প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। ১২০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত কেমব্রিজে পড়েছেন ৯০ জন নোবেলজয়ী।
টাইমস হায়ারের জরিপে সামগ্রিক সূচকে কেমব্রিজ পেয়েছে ৯৭ দশমিক ৪ পয়েন্ট। শিক্ষাদান সূচকে ১০০-এর মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৯৫ দশমিক ৯।
গবেষণার পরিবেশ সূচকে ৯৯ দশমিক ৯ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ ছাড়া গবেষণার মান সূচকে ৯৭ দশমিক ৬ পয়েন্ট। শিল্প খাতে অবদান সূচকে ৮৮ দশমিক ৪ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা ৯৭ দশমিক ১।
কেমব্রিজে বর্তমানে ২০ হাজার ৯৮০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ৪৯ শতাংশ নারী ও ৫১ শতাংশ পুরুষ। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৩৮ শতাংশ বিদেশি।
এখানে লেখাপড়া করা বিখ্যাত মানুষের অভাব নেই। যেমন আইজ্যাক নিউটন, স্টিফেন হকিং, চার্লস ডারউইন, জগদীশ চন্দ্র বসু, শ্রীনিবাস রামানুজন।
টাইমস হায়ার এডুকেশনের জরিপে বিশ্বের ষষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
গবেষণার জন্য বিখ্যাত স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। যুক্তরাষ্ট্রের ‘সিলিকন ভ্যালি’র সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কযুক্ত এ বিদ্যাপীঠ থেকে বেরিয়ে এসেছেন দারুণ সফল অনেক মানুষ।
টাইমসের জরিপে সামগ্রিক সূচকে স্ট্যানফোর্ড পেয়েছে ৯৭ দশমিক ২ পয়েন্ট। শিক্ষাদান সূচকে ১০০-এর মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৯৭ দশমিক ৫।
গবেষণার পরিবেশ সূচকে ৯৭ দশমিক ৩ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ ছাড়া গবেষণার মান সূচকে ৯৯ দশমিক ৬ পয়েন্ট। শিল্প খাতে অবদান সূচকে ১০০/১০০ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা ৮৫ দশমিক ১।
স্ট্যানফোর্ডে বর্তমানে ১৬ হাজার ৯৬৩ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ৪৭ শতাংশ নারী ও ৫৩ শতাংশ পুরুষ। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২৩ শতাংশ বিদেশি।
গুগলের দুই প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন পড়েছেন এখানে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডিও একসময় ছাত্র ছিলেন স্ট্যানফোর্ডের।
এ ছাড়া গলফ তারকা টাইগার উডস, অভিনেত্রী রিজ উইদারস্পুন, চেলসি ক্লিনটনের মতো ব্যক্তিত্বরা পড়েছেন জেন ও লেল্যান্ড স্ট্যানফোর্ডের প্রতিষ্ঠিত এ বিশ্ববিদ্যালয়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার প্যাসাডোনায় অবস্থিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টি সপ্তম অবস্থানে রয়েছে। ১৮৯১ সালে প্রতিষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের এ বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন ৩৪ জন নোবেলজয়ী।
টাইমসের জরিপে সামগ্রিক সূচকে বিশ্ববিদ্যালয়টি পেয়েছে ৯৬ দশমিক ৩ পয়েন্ট। শিক্ষাদান সূচকে ১০০-এর মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৯৫ দশমিক ২।
গবেষণার পরিবেশ সূচকে ৯৭ দশমিক ৫ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ ছাড়া গবেষণার মান সূচকে ৯৭ দশমিক ৩ পয়েন্ট। শিল্প খাতে অবদান সূচকে ১০০/১০০ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা ৮৯ দশমিক ৭।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ২ হাজার ৩৯৭ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ৩৮ শতাংশ নারী ও ৬২ শতাংশ পুরুষ। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৩২ শতাংশ বিদেশি।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের নানা জাতীয় ক্ষেত্রে বড় রকমের অবদান রয়েছে ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির। এখানে নাসার বেশির ভাগ মহাশূন্যযানের ডিজাইন ও কার্যকারিতা দেখাশোনা করা হয়।
টাইমস হায়ার এডুকেশনের জরিপে বিশ্বের অষ্টম বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলে। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম সম্মানজনক বিশ্ববিদ্যালয়টি ১৮৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
টাইমসের জরিপে সামগ্রিক সূচকে বিশ্ববিদ্যালয়টি পেয়েছে ৯৪ দশমিক ৫ পয়েন্ট। শিক্ষাদান সূচকে ১০০-এর মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৮৭ দশমিক ২।
গবেষণার পরিবেশ সূচকে ৯৮ দশমিক ৯ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ ছাড়া গবেষণার মান সূচকে ৯৯ পয়েন্ট। শিল্প খাতে অবদান সূচকে ৯৯ দশমিক ৫ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা ৮৬ দশমিক ৪।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ৪২ হাজার ৪২৩ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ৫২ শতাংশ নারী ও ৪৮ শতাংশ পুরুষ। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২৫ শতাংশ বিদেশি।
টাইমস হায়ার এডুকেশনের জরিপে বিশ্বের নবম হয়েছে ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডন। কলেজটি ১৯০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
টাইমসের জরিপে সামগ্রিক সূচকে কলেজটি পেয়েছে ৯৪ দশমিক ৪ পয়েন্ট। শিক্ষাদান সূচকে ১০০-এর মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৮৯ দশমিক ৩।
গবেষণার পরিবেশ সূচকে ৯৪ দশমিক ৯ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ ছাড়া গবেষণার মান সূচকে ৯৮ দশমিক ৫ পয়েন্ট। শিল্প খাতে অবদান সূচকে ৯০ দশমিক ৮ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা ৯৮ দশমিক ৩।
কলেজটিতে বর্তমানে ২১ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ৫৩ শতাংশ নারী ও ৪৭ শতাংশ পুরুষ। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৬০ শতাংশই বিদেশি।
১৭০১ সালে যাত্রা শুরু করা যুক্তরাষ্ট্রের এ বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের অন্যতম পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়।
টাইমসের জরিপে সামগ্রিক সূচকে কলেজটি পেয়েছে ৯৪ দশমিক ১ পয়েন্ট। শিক্ষাদান সূচকে ১০০-এর মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৯৩ দশমিক ৭।
গবেষণার পরিবেশ সূচকে ৯৫ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ ছাড়া গবেষণার মান সূচকে ৯৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট। শিল্প খাতে অবদান সূচকে ৮৬ দশমিক ৫ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা ৮২ দশমিক ৩।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ১৪ হাজার ৪০১ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ৫৩ শতাংশ নারী ও ৪৭ শতাংশ পুরুষ। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২২ শতাংশ বিদেশি।১৭০১ সালে যাত্রা শুরু করা যুক্তরাষ্ট্রের এ বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের অন্যতম পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়।
টাইমসের জরিপে সামগ্রিক সূচকে কলেজটি পেয়েছে ৯৪ দশমিক ১ পয়েন্ট। শিক্ষাদান সূচকে ১০০-এর মধ্যে প্রাপ্ত নম্বর ৯৩ দশমিক ৭।
গবেষণার পরিবেশ সূচকে ৯৫ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ ছাড়া গবেষণার মান সূচকে ৯৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট। শিল্প খাতে অবদান সূচকে ৮৬ দশমিক ৫ ও আন্তর্জাতিক পরিসরে গ্রহণযোগ্যতা ৮২ দশমিক ৩।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ১৪ হাজার ৪০১ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ৫৩ শতাংশ নারী ও ৪৭ শতাংশ পুরুষ। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২২ শতাংশ বিদেশি।