স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ২০১২ সালের সর্বশেষ খানা জরিপে এই হিসাব পাওয়া গেছে। ব্যাপক জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনার ফলে জনগণের মধ্যে সচেতনতার সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে মানুষ আর্সেনিকমুক্ত নিরাপদ পানি পান করছে। ফলে বর্তমানে আর্সেনিকের বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত রোগী কমে গেছে। বর্তমানে সিভিল সার্জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কর্মকর্তা থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে আর্সেনিকে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭ হাজার ৭৭৬।

সরকারি দলের সংসদ সদস্য হাবিবে মিল্লাতের প্রশ্নের জবাবে জাহিদ মালেক জানান, ভিটামিন–ডি লেভেল পরীক্ষার জন্য জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের ল্যাবরেটরিতে একটি আধুনিক ভিটামিন-ডি পরিমাপক এনালাইজার করোনা মহামারির সময় স্থাপন করা হয়েছে।

সেখানে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ভিটামিন-ডি পরীক্ষা করা হয়। কোভিড–পরবর্তী পুষ্টি পরিস্থিতি এবং জনগণকে উন্নত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে সমীক্ষা চালানোর পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে।